ঢাকা ০৭:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৭ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৮ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৩৯ মি. ইফতার ৬:২৪ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২০ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৬ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২২ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩২ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. ::::

বিয়ে করছেন স্বস্তিকা!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৪২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিনোদন ডেস্ক : 

পরনে ব্লাউজবিহীন গোলাপি রঙের সিল্ক শাড়ি। চুলগুলো আলগা করে ছেড়ে দেওয়া। সিঁথিতে সিঁদুর। কপালে লাল টিপ, গলায় হার, হাতে শাখা-পলা, আলতা রাঙা পা। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এমন লুকে ধরা দিয়েছেন টলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি।

বধূ বেশে ধারণা করা স্বস্তিকার এই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে ফতে আলি খানের, ‘এরি সখি রে মোরে পিয়া ঘর আয়ে’ গানটি। আর ক্যাপশনে এই অভিনেত্রী লিখেছেন— ‘বিয়ের সানাই বাজচ্ছে।’

স্বস্তিকাকে এমন রূপে দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, ‘রিহানার পর স্বস্তিকাকে দেখেই দেবী মনে হয়।’ এই মন্তব্যের জবাবে স্বস্তিকা লিখেন, ‘অসংখ্য ধন্যবাদ।’ অপর এক নেটিজেন লিখেন, ‘তোমার কনফিডেন্সটাই ভালো লাগে।’ কেউ কেউ আবার স্বস্তিকাকে মা দুর্গার সঙ্গে তুলনা করেছেন।

পর্দায় বহুবার কনের সাজে ধরা দিয়েছেন স্বস্তিকা। তবে বাস্তব জীবনে একবারই বিয়ের সাজে সেজেছিলেন। ১৯৯৮ সালে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেন স্বস্তিকা। বাবা-মায়ের পছন্দে এ বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে সংসার জীবনে ছন্দপতন ঘটে। দুধের শিশু কোলে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে আসেন স্বস্তিকা। তারপর সিঙ্গেল মাদার হিসেবে কন্যা অন্বেষাকে বড় করেছেন এই নায়িকা। তবে স্বস্তিকার এই সাজ একটি ফটোশুটের জন্য।

সম্প্রতি ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন স্বস্তিকা। এসময় ভাঙা সংসার নিয়ে তিনি বলেন— অল্প বয়সে বিয়ে করা নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ আমি যখন ভাবি যে, জীবনটা আমি ওই বিয়েটা ছাড়াও কাটাতে পারতাম, আমার মনে হয় তাহলে অন্বেষা আমার সঙ্গে থাকতো না। আর এই ভাবনাটাই আমাকে ভাবিয়ে তোলে, তাহলে তো আমার অস্তিত্বটাই বিলুপ্ত হয়ে যেত। আমি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কাছে কৃতজ্ঞ যে, অন্বেষাকে আমি পেয়েছি। ও না থাকলে আমি ধ্বংস হয়ে যেতাম। আমার পেশায় একটা নিজস্ব সংগ্রাম আছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/4mur

নিউজটি শেয়ার করুন

বিয়ে করছেন স্বস্তিকা!

আপডেট সময় : ০২:৪১:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক : 

পরনে ব্লাউজবিহীন গোলাপি রঙের সিল্ক শাড়ি। চুলগুলো আলগা করে ছেড়ে দেওয়া। সিঁথিতে সিঁদুর। কপালে লাল টিপ, গলায় হার, হাতে শাখা-পলা, আলতা রাঙা পা। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এমন লুকে ধরা দিয়েছেন টলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি।

বধূ বেশে ধারণা করা স্বস্তিকার এই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে ফতে আলি খানের, ‘এরি সখি রে মোরে পিয়া ঘর আয়ে’ গানটি। আর ক্যাপশনে এই অভিনেত্রী লিখেছেন— ‘বিয়ের সানাই বাজচ্ছে।’

স্বস্তিকাকে এমন রূপে দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, ‘রিহানার পর স্বস্তিকাকে দেখেই দেবী মনে হয়।’ এই মন্তব্যের জবাবে স্বস্তিকা লিখেন, ‘অসংখ্য ধন্যবাদ।’ অপর এক নেটিজেন লিখেন, ‘তোমার কনফিডেন্সটাই ভালো লাগে।’ কেউ কেউ আবার স্বস্তিকাকে মা দুর্গার সঙ্গে তুলনা করেছেন।

পর্দায় বহুবার কনের সাজে ধরা দিয়েছেন স্বস্তিকা। তবে বাস্তব জীবনে একবারই বিয়ের সাজে সেজেছিলেন। ১৯৯৮ সালে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেন স্বস্তিকা। বাবা-মায়ের পছন্দে এ বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে সংসার জীবনে ছন্দপতন ঘটে। দুধের শিশু কোলে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে আসেন স্বস্তিকা। তারপর সিঙ্গেল মাদার হিসেবে কন্যা অন্বেষাকে বড় করেছেন এই নায়িকা। তবে স্বস্তিকার এই সাজ একটি ফটোশুটের জন্য।

সম্প্রতি ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন স্বস্তিকা। এসময় ভাঙা সংসার নিয়ে তিনি বলেন— অল্প বয়সে বিয়ে করা নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ আমি যখন ভাবি যে, জীবনটা আমি ওই বিয়েটা ছাড়াও কাটাতে পারতাম, আমার মনে হয় তাহলে অন্বেষা আমার সঙ্গে থাকতো না। আর এই ভাবনাটাই আমাকে ভাবিয়ে তোলে, তাহলে তো আমার অস্তিত্বটাই বিলুপ্ত হয়ে যেত। আমি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কাছে কৃতজ্ঞ যে, অন্বেষাকে আমি পেয়েছি। ও না থাকলে আমি ধ্বংস হয়ে যেতাম। আমার পেশায় একটা নিজস্ব সংগ্রাম আছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/4mur