ঢাকা ১১:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২৮:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ধর্ণা দিয়ে লাভ হবে না। বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব দেয়া হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির মুখে গণতন্ত্র মানায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারবার আঘাত করলে আমরা সহ্য করব না। আমরা ২০২২ পর্যন্ত সহ্য করেছি। এখন আর করব না। চাল-ডাল দিয়ে খিচুড়ি খেয়ে সরকার হটানো যাবে না। যে হাত দিয়ে মারতে আসবে, সেই হাত ভেঙে দিতে হবে। যে হাত দিয়ে আগুন দিতে আসবে, সে হাত দিয়ে তাদের পোড়াতে হবে। ওদের কিসের ক্ষমা। বসে বসে আর মার খাওয়া যাবে না। গণতন্ত্র তাদের মুখে মানায় না।

বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রত্যেক এলাকায় আমাদের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। যেনো কেউ মানুষের ক্ষতি না করতে পারে। সেদিন তারা (নয়াপল্টনে বিএনপি) বিআরটিসির বাস পুড়িয়েছে। এটা তাদের টেস্ট ছিল। নেতাকর্মীদের বলছি, সবাই প্রস্তুত থাকুন। মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। অনেক সহ্য করেছি। মানুষের গায়ে হাত দিলে ক্ষমা নাই।

তিনি আরো বলেন, যে সব দেশ গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তাদের দেশের গণতন্ত্র আমরা জানি। তাদের দেশে প্রতিদিন মানুষ খুন হয়। তাদের কাছে আমাদের গণতন্ত্র শিখতে হবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।

এসময় বিএনপিকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, অগ্নি সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। বিএনপির মুখে গণতন্ত্র মানায় না। জিয়াউর রহমান কারফিউতন্ত্র দিয়ে গেছে। আর খালেদা দিয়েছে দুর্নীতিতন্ত্র। বিএনপির দুই গুণ, দুর্নীতি আর মানুষ খুন।

সরকারপ্রধান বলেন, ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয়। বিএনপি-জামায়াত থাকতে দেশের কোনো উন্নতি হয়নি। উন্নয়ন পোকার মতো খেয়েছে। উন্নয়ন করতে মানসিকতা থাকা দরকার। দিকদর্শন থাকা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি জিয়াউর রহমানের উর্দি পরা পকেট থেকে বের হয়েছে। আওয়ামী লীগ কারও পকেটের সংগঠন না। মনে রাখা উচিত, আওয়ামী লীগ ভেসে আসেনি। আওয়ামী লীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন। আওয়ামী লীগ আসার পর এদেশের উন্নয়ন হয়েছে।

তিনি বলেন, তৃণমূলের মানুষ ক্ষমতাবান হউক এটা কেউ চায় না, শুধু আওয়ামী লীগ তা করে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোট চুরি করে না। জনগণের ভোট জনগণের হাতে তুলে দেয়। বিএনপির স্বভাব তো যায় না। তারা ২০০১ সালে গ্যাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ভোট চুরি করে ক্ষমতায় আসে। সে সময় আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার করা হয়েছে। এখানে নাছিম আছেন, সাবের হোসেন চৌধুরীর ওপর যে অত্যাচার করা হয়, বিএনপি তো মনে করেছিল তারা মারা গেছে। বিএনপি আমাদের প্রতিটি নেতাকর্মীর ওপর নির্যাতন করেছে।

আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনের পরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়ি দখল করে পুকুর কেটে কলা গাছ লাগানো হয়েছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আমরা প্রতিশোধ নিতে পারতাম, কিন্তু আমরা তা করিনি। নির্বাচনী ইশতেহার বিএনপি বাস্তবায়ন করেনি।

তিনি বলেন, বিএনপি ২০০১ সালে লবিষ্ট নিয়োগ করেছিল। তারা টাকা দিয়ে আমি, আমার বোন কোথায় টাকা রেখেছি খোঁজ করেছে। তারা লুটে খেতে ক্ষমতায় এসেছিল। আওয়ামী লীগ দিতে এসেছে।

যৌথসভায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন শফিক, আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক ওয়াসিকা আয়শা খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, শাহাবুদ্দিন ফরাজী, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুল রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকী প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০২:২৮:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ধর্ণা দিয়ে লাভ হবে না। বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব দেয়া হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির মুখে গণতন্ত্র মানায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারবার আঘাত করলে আমরা সহ্য করব না। আমরা ২০২২ পর্যন্ত সহ্য করেছি। এখন আর করব না। চাল-ডাল দিয়ে খিচুড়ি খেয়ে সরকার হটানো যাবে না। যে হাত দিয়ে মারতে আসবে, সেই হাত ভেঙে দিতে হবে। যে হাত দিয়ে আগুন দিতে আসবে, সে হাত দিয়ে তাদের পোড়াতে হবে। ওদের কিসের ক্ষমা। বসে বসে আর মার খাওয়া যাবে না। গণতন্ত্র তাদের মুখে মানায় না।

বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রত্যেক এলাকায় আমাদের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। যেনো কেউ মানুষের ক্ষতি না করতে পারে। সেদিন তারা (নয়াপল্টনে বিএনপি) বিআরটিসির বাস পুড়িয়েছে। এটা তাদের টেস্ট ছিল। নেতাকর্মীদের বলছি, সবাই প্রস্তুত থাকুন। মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। অনেক সহ্য করেছি। মানুষের গায়ে হাত দিলে ক্ষমা নাই।

তিনি আরো বলেন, যে সব দেশ গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তাদের দেশের গণতন্ত্র আমরা জানি। তাদের দেশে প্রতিদিন মানুষ খুন হয়। তাদের কাছে আমাদের গণতন্ত্র শিখতে হবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।

এসময় বিএনপিকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, অগ্নি সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। বিএনপির মুখে গণতন্ত্র মানায় না। জিয়াউর রহমান কারফিউতন্ত্র দিয়ে গেছে। আর খালেদা দিয়েছে দুর্নীতিতন্ত্র। বিএনপির দুই গুণ, দুর্নীতি আর মানুষ খুন।

সরকারপ্রধান বলেন, ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয়। বিএনপি-জামায়াত থাকতে দেশের কোনো উন্নতি হয়নি। উন্নয়ন পোকার মতো খেয়েছে। উন্নয়ন করতে মানসিকতা থাকা দরকার। দিকদর্শন থাকা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি জিয়াউর রহমানের উর্দি পরা পকেট থেকে বের হয়েছে। আওয়ামী লীগ কারও পকেটের সংগঠন না। মনে রাখা উচিত, আওয়ামী লীগ ভেসে আসেনি। আওয়ামী লীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন। আওয়ামী লীগ আসার পর এদেশের উন্নয়ন হয়েছে।

তিনি বলেন, তৃণমূলের মানুষ ক্ষমতাবান হউক এটা কেউ চায় না, শুধু আওয়ামী লীগ তা করে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোট চুরি করে না। জনগণের ভোট জনগণের হাতে তুলে দেয়। বিএনপির স্বভাব তো যায় না। তারা ২০০১ সালে গ্যাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ভোট চুরি করে ক্ষমতায় আসে। সে সময় আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার করা হয়েছে। এখানে নাছিম আছেন, সাবের হোসেন চৌধুরীর ওপর যে অত্যাচার করা হয়, বিএনপি তো মনে করেছিল তারা মারা গেছে। বিএনপি আমাদের প্রতিটি নেতাকর্মীর ওপর নির্যাতন করেছে।

আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনের পরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়ি দখল করে পুকুর কেটে কলা গাছ লাগানো হয়েছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আমরা প্রতিশোধ নিতে পারতাম, কিন্তু আমরা তা করিনি। নির্বাচনী ইশতেহার বিএনপি বাস্তবায়ন করেনি।

তিনি বলেন, বিএনপি ২০০১ সালে লবিষ্ট নিয়োগ করেছিল। তারা টাকা দিয়ে আমি, আমার বোন কোথায় টাকা রেখেছি খোঁজ করেছে। তারা লুটে খেতে ক্ষমতায় এসেছিল। আওয়ামী লীগ দিতে এসেছে।

যৌথসভায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন শফিক, আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক ওয়াসিকা আয়শা খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, শাহাবুদ্দিন ফরাজী, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুল রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকী প্রমুখ।