ঢাকা ০৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বছরের প্রথম দিনই নতুন বই দেওয়া হবে : শিক্ষামন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৬৬ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হবে। সময়মতো বই পৌঁছে দিতে দ্রুত মুদ্রণ ও মান নিয়ন্ত্রণের জন্য কঠোর মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

বুধবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান মন্ত্রী।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিশ্ববাজারে কাগজের দাম বেড়েছে। বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপার জন্য কাগজ নিয়ে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ ছাড়াও নানা সংকট রয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার নানা কারণে বিলম্বিত হয়েছে। তবে সব সংকট মোকাবিলা করে নির্ধারিত সময়ে বই পৌঁছে দিতে হবে। আশা করছি, সামনে লোডশেডিং কমে যাবে।

দীপু মনি বলেন, গত দুই পার্থেও আমরা পিরিয়ড সংক্রান্ত বই দিয়েছি। আমিও সময়মতো নতুন বই দিতে পারব, ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন, আমরা বইয়ের মানটাও ঠিক রাখতে চাই। কাগজের পাল্প পাওয়া না গেলে সেকেন্ডারি পাল্প দিয়ে হলেও কাগজ দিতে হবে। সেখানে যদি কিছুটা হেরফের হয়- গ্রহণযোগ্য মাত্রায় তো হতেই হবে।

তিনি বলেন, এমনিতেও তো আপনারা প্রত্যেকবার মান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আমাদের ৩৫ কোটি বই সবগুলো তো আসলে চেক করা সম্ভব হয় না। কিন্তু আমরা চাই এটাকে মানে রাখতে। সম্পূর্ণ চেষ্টা আমাদের থাকে। এবারও সেই চেষ্টা থাকবে। বিভিন্ন ধরনের যে বাস্তবতা থাকে সেগুলোকেও আমাদের মাথায় রাখতে হবে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

বছরের প্রথম দিনই নতুন বই দেওয়া হবে : শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হবে। সময়মতো বই পৌঁছে দিতে দ্রুত মুদ্রণ ও মান নিয়ন্ত্রণের জন্য কঠোর মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

বুধবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান মন্ত্রী।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিশ্ববাজারে কাগজের দাম বেড়েছে। বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপার জন্য কাগজ নিয়ে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ ছাড়াও নানা সংকট রয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার নানা কারণে বিলম্বিত হয়েছে। তবে সব সংকট মোকাবিলা করে নির্ধারিত সময়ে বই পৌঁছে দিতে হবে। আশা করছি, সামনে লোডশেডিং কমে যাবে।

দীপু মনি বলেন, গত দুই পার্থেও আমরা পিরিয়ড সংক্রান্ত বই দিয়েছি। আমিও সময়মতো নতুন বই দিতে পারব, ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন, আমরা বইয়ের মানটাও ঠিক রাখতে চাই। কাগজের পাল্প পাওয়া না গেলে সেকেন্ডারি পাল্প দিয়ে হলেও কাগজ দিতে হবে। সেখানে যদি কিছুটা হেরফের হয়- গ্রহণযোগ্য মাত্রায় তো হতেই হবে।

তিনি বলেন, এমনিতেও তো আপনারা প্রত্যেকবার মান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আমাদের ৩৫ কোটি বই সবগুলো তো আসলে চেক করা সম্ভব হয় না। কিন্তু আমরা চাই এটাকে মানে রাখতে। সম্পূর্ণ চেষ্টা আমাদের থাকে। এবারও সেই চেষ্টা থাকবে। বিভিন্ন ধরনের যে বাস্তবতা থাকে সেগুলোকেও আমাদের মাথায় রাখতে হবে।