ঢাকা ১০:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৬ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৯ মি. ইফতার ৬:১০ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৪০ মি. ইফতার ৬:২৩ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৮ মি. ইফতার ৬:১৯ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৫ মি. ইফতার ৬:১৬ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৭ মি. ইফতার ৬:১০ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৮ মি. ইফতার ৬:২১ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৬ মি. ::::

ফরমায়েশি রায়ে আন্দোলন দমাতে চায় সরকার: ফখরুল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফরমায়েশি রায় দিয়ে আন্দোলন দমাতে চায় সরকার। মঙ্গলবার (৩০ মে) বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে এমন অভিযোগ করেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়াসহ বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে থাকা মামলাগুলোর রায় দেওয়া থেকে বোঝা যায় রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি দখলে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ফখরুল বলেন, যারা গণতান্ত্রিক আন্দোলন করছে ফরমায়েশি রায় দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে আন্দোলন স্তব্ধ করতে চাইছে সরকার। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে তারা একই কাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, এ ধরনের রায় দিয়ে আন্দোলকে বন্ধ করা যায় না। জনগণ তাদের অধিকার অবশ্যই আদায় করবে। আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে। তাদের পদত্যাগে বাধ্য ও সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, গোটা বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে দূরে রাখা, রাজনৈতিক অধিকার থেকে দূরে রাখা, একটি সুষ্ঠু ভোট থেকে জনগণকে দূরে রাখা এবং যাতে একদলীয় নির্বাচন করতে পারে তার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। কিন্তু এবার জনগণ সেটা করতে দেবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, এ ঘটনা থেকে পরিষ্কার সরকারকে দিয়ে শুভ বুদ্ধির উদয় হবে না। একমাত্র জনগণের উত্তাল আন্দোলনের মধ্যদিয়ে সরকারকে পরাজিত করে আইন ও গণতন্ত্রের শাসন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা ফেরত আনতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমরা শপথ নিয়েছি, বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রকে পুনঃরুদ্ধার করবো। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবো। সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে একটি গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

খালেদা জিয়া গৃহবন্দি হয়ে আছেন বলেও দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনকে নিস্তব্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/dxay

নিউজটি শেয়ার করুন

ফরমায়েশি রায়ে আন্দোলন দমাতে চায় সরকার: ফখরুল

আপডেট সময় : ০২:২৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফরমায়েশি রায় দিয়ে আন্দোলন দমাতে চায় সরকার। মঙ্গলবার (৩০ মে) বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে এমন অভিযোগ করেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়াসহ বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে থাকা মামলাগুলোর রায় দেওয়া থেকে বোঝা যায় রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি দখলে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ফখরুল বলেন, যারা গণতান্ত্রিক আন্দোলন করছে ফরমায়েশি রায় দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে আন্দোলন স্তব্ধ করতে চাইছে সরকার। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে তারা একই কাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, এ ধরনের রায় দিয়ে আন্দোলকে বন্ধ করা যায় না। জনগণ তাদের অধিকার অবশ্যই আদায় করবে। আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে। তাদের পদত্যাগে বাধ্য ও সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, গোটা বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে দূরে রাখা, রাজনৈতিক অধিকার থেকে দূরে রাখা, একটি সুষ্ঠু ভোট থেকে জনগণকে দূরে রাখা এবং যাতে একদলীয় নির্বাচন করতে পারে তার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। কিন্তু এবার জনগণ সেটা করতে দেবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, এ ঘটনা থেকে পরিষ্কার সরকারকে দিয়ে শুভ বুদ্ধির উদয় হবে না। একমাত্র জনগণের উত্তাল আন্দোলনের মধ্যদিয়ে সরকারকে পরাজিত করে আইন ও গণতন্ত্রের শাসন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা ফেরত আনতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমরা শপথ নিয়েছি, বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রকে পুনঃরুদ্ধার করবো। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবো। সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে একটি গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

খালেদা জিয়া গৃহবন্দি হয়ে আছেন বলেও দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনকে নিস্তব্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/dxay