ঢাকা ০৮:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৭ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৮ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৩৯ মি. ইফতার ৬:২৪ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২০ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৬ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২২ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩২ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. ::::

পোশাক রফতানিতে ভিয়েতনামকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ফিরলো বাংলাদেশ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৪২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৪৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
বৈশ্বিক তৈরি পোশাক রফতানি বাজারে ২০২১ সালে আবারও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এর আগে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে তৃতীয় অবস্থানে ঠেলে দিয়ে দ্বিতীয় হয়েছিল ভিয়েতনাম।

বুধবার (৩০ নভেম্বর) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত বিশ্ব বাণিজ্য পরিসংখ্যান পর্যালোচনা ২০২২- এ দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী তৈরি পোশাক (আরএমজি) রফতানিতে ভিয়েতনামের অংশ ২০২০ সালের ৬.৪০ শতাংশ থেকে ২০২১ সালে ৫.৮০ শতাংশে নেমে গেছে।

বৈশ্বিক আরএমজি বাজারে বাংলাদেশের অংশ ২০২০ সালে ৬.৩০ শতাংশ থেকে গত বছর ৬.৪০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই অনুপাত ২০১৯ সালে ৬.৮০ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ছিল ৬.৪০ শতাংশ।

ডব্লিউটিওর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরো দেখা গেছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে আরএমজি রফতানি দৃঢ়ভাবে বেড়েছে এবং বার্ষিক ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। ২০২০ সালে এই রপ্তানি একটি বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল এবং ভিয়েতনামের আরএমজি রপ্তানির ৭ শতাংশ বৃদ্ধির বিপরীতে বাংলাদেশে ১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছিল।

বৈশ্বিক পোশাক রফতানি বাজারে ২০১০ সালে বাংলাদেশের অংশ ছিল ৪.২০ শতাংশ, তখন ভিয়েতনামের অংশ ছিল ২.৯০ শতাংশ। চীন ২০২০ সালে বৈশ্বিক পোশাক রফতানি বাজারে দেশটির অংশ ৩১.৬০ শতাংশ থেকে গত বছরে ৩২.৮০ শতাংশে উন্নীত করে প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে।

ডব্লিউটিও-এর প্রকাশনা অনুসারে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আরএমজির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ব রফতানিকারক। সুতরাং প্রযুক্তিগতভাবে, বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম বিশ্ব আরএমজি রফতানিকারক দেশ এবং ভিয়েতনাম চতুর্থ।

ইইউ-এর সম্মিলিত রফতানি পরিসংখ্যান দেশভিত্তিক আলাদা করা হলে, বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনাম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শীর্ষ রফতানিকারক হবে। তুরস্ক এবং ভারত পঞ্চম এবং ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে, তারপরে রয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং ও পাকিস্তান।

ডব্লিউটিও-এর পরিসংখ্যানে আরও দেখা যায়, শীর্ষ ১০ পোশাক রফতানিকারকের বার্ষিক মোট রফতানি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৬০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২০ সালের ৩৭৮ বিলিয়ন থেকে একটি বড় উত্থান। এই মূল্য ২০১৯ সালে ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেকর্ড করা হয়েছিল।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/0njl

নিউজটি শেয়ার করুন

পোশাক রফতানিতে ভিয়েতনামকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ফিরলো বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ১১:৪২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
বৈশ্বিক তৈরি পোশাক রফতানি বাজারে ২০২১ সালে আবারও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এর আগে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে তৃতীয় অবস্থানে ঠেলে দিয়ে দ্বিতীয় হয়েছিল ভিয়েতনাম।

বুধবার (৩০ নভেম্বর) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত বিশ্ব বাণিজ্য পরিসংখ্যান পর্যালোচনা ২০২২- এ দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী তৈরি পোশাক (আরএমজি) রফতানিতে ভিয়েতনামের অংশ ২০২০ সালের ৬.৪০ শতাংশ থেকে ২০২১ সালে ৫.৮০ শতাংশে নেমে গেছে।

বৈশ্বিক আরএমজি বাজারে বাংলাদেশের অংশ ২০২০ সালে ৬.৩০ শতাংশ থেকে গত বছর ৬.৪০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই অনুপাত ২০১৯ সালে ৬.৮০ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ছিল ৬.৪০ শতাংশ।

ডব্লিউটিওর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরো দেখা গেছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে আরএমজি রফতানি দৃঢ়ভাবে বেড়েছে এবং বার্ষিক ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। ২০২০ সালে এই রপ্তানি একটি বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল এবং ভিয়েতনামের আরএমজি রপ্তানির ৭ শতাংশ বৃদ্ধির বিপরীতে বাংলাদেশে ১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছিল।

বৈশ্বিক পোশাক রফতানি বাজারে ২০১০ সালে বাংলাদেশের অংশ ছিল ৪.২০ শতাংশ, তখন ভিয়েতনামের অংশ ছিল ২.৯০ শতাংশ। চীন ২০২০ সালে বৈশ্বিক পোশাক রফতানি বাজারে দেশটির অংশ ৩১.৬০ শতাংশ থেকে গত বছরে ৩২.৮০ শতাংশে উন্নীত করে প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে।

ডব্লিউটিও-এর প্রকাশনা অনুসারে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আরএমজির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ব রফতানিকারক। সুতরাং প্রযুক্তিগতভাবে, বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম বিশ্ব আরএমজি রফতানিকারক দেশ এবং ভিয়েতনাম চতুর্থ।

ইইউ-এর সম্মিলিত রফতানি পরিসংখ্যান দেশভিত্তিক আলাদা করা হলে, বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনাম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শীর্ষ রফতানিকারক হবে। তুরস্ক এবং ভারত পঞ্চম এবং ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে, তারপরে রয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং ও পাকিস্তান।

ডব্লিউটিও-এর পরিসংখ্যানে আরও দেখা যায়, শীর্ষ ১০ পোশাক রফতানিকারকের বার্ষিক মোট রফতানি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৬০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২০ সালের ৩৭৮ বিলিয়ন থেকে একটি বড় উত্থান। এই মূল্য ২০১৯ সালে ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেকর্ড করা হয়েছিল।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/0njl