ঢাকা ০৫:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দেশে দুর্ভিক্ষের সম্ভাবনা নেই : খাদ্যমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নওগাঁ প্রতিনিধি : 
দেশে খাদ্য ঘাটতি বা দুর্ভিক্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

শনিবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার উত্তর গ্রামে পাকা ধান কাটা-মাড়াই পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, আমনের ধান ছাড়াও সামনে ইরি মৌসুম আসছে। চলতি বছর আমন মৌসুমে উত্তরাঞ্চলে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ভালো ফলন হওয়ায় ও বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকরাও খুশি।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, মাঠে ৪৯ জাতের একটি ধান দেখলাম। এটি একটি চিকন জাতের ধান। কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, এই ধান তারা বিঘাপ্রতি ২৪ মণ হারে পাচ্ছেন। এ বছর সরকার কৃষককে ন্যায্যমূল্য দিতে ২৮ টাকা কেজি দরে ধান সংগ্রহ করবে। আমরা আশা করছি, কেউ সিন্ডিকেট করে কোনোভাবেই কৃষককে ঠকাতে পারবেন না। বাজার মনিটরিং ও সংগ্রহ কার্যক্রম তদারকি করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মজুত পরিস্থিতি ভালো রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকারি গুদামে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মজুদ আছে। তারপরও কৃষকেরা যেন ধানের ন্যায্যমূল্য পায়, ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং ভোক্তারা যেন যৌক্তিক দামে চাল পায়, এ জন্য প্রয়োজন হলে পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারিভাবে ধান ক্রয় আরও বাড়ানো হতে পারে।

এ সময় খাদ্যমন্ত্রী আতঙ্কিত হয়ে অবৈধভাবে খাদ্যশস্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি না করতে আহ্বান জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশে দুর্ভিক্ষের সম্ভাবনা নেই : খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২

নওগাঁ প্রতিনিধি : 
দেশে খাদ্য ঘাটতি বা দুর্ভিক্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

শনিবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার উত্তর গ্রামে পাকা ধান কাটা-মাড়াই পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, আমনের ধান ছাড়াও সামনে ইরি মৌসুম আসছে। চলতি বছর আমন মৌসুমে উত্তরাঞ্চলে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ভালো ফলন হওয়ায় ও বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকরাও খুশি।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, মাঠে ৪৯ জাতের একটি ধান দেখলাম। এটি একটি চিকন জাতের ধান। কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, এই ধান তারা বিঘাপ্রতি ২৪ মণ হারে পাচ্ছেন। এ বছর সরকার কৃষককে ন্যায্যমূল্য দিতে ২৮ টাকা কেজি দরে ধান সংগ্রহ করবে। আমরা আশা করছি, কেউ সিন্ডিকেট করে কোনোভাবেই কৃষককে ঠকাতে পারবেন না। বাজার মনিটরিং ও সংগ্রহ কার্যক্রম তদারকি করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মজুত পরিস্থিতি ভালো রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকারি গুদামে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মজুদ আছে। তারপরও কৃষকেরা যেন ধানের ন্যায্যমূল্য পায়, ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং ভোক্তারা যেন যৌক্তিক দামে চাল পায়, এ জন্য প্রয়োজন হলে পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারিভাবে ধান ক্রয় আরও বাড়ানো হতে পারে।

এ সময় খাদ্যমন্ত্রী আতঙ্কিত হয়ে অবৈধভাবে খাদ্যশস্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি না করতে আহ্বান জানান।