ফয়সাল হক, চিলমারী (কুড়িগ্রাম) থেকেঃ

জনদুর্ভোগ দূর করে জনগণের মুখে হাঁসি ফোটানোই আমার লক্ষ্য উদ্দেশ্য। জনপ্রতিনিধি নির্বচিত হওয়ার পর দায়িত্ব বেড়ে গেছে জানিয়ে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রমনা মডেল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য রোকনুজ্জামান স্বপন  আরও বলেন, আমি আমার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে  এলাকার উন্নয়ন এবং মানুষের মুখে হাঁসি ফোঁটাতে চেষ্টা করছি।

জানা গেছে, কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য (মেম্বার) পদে নির্বাচন করে নির্বাচিত হন তিনি। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকার উন্নয়নের জন্য বিভিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সরকারী সহায়তার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ভাবেও শুরু করেছেন উন্নয়নের কাজ। রাত কিংবা দিন কোন মানুষের কষ্টের কথা শুনলে হাজির হয়ে যান এবং সাধ্যমতো পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করেন তিনি। ইতিমধ্যে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে বিচারের সঠিক সমাধানসহ এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে চেষ্টা অব্যাহত রেখে বেশ সুনামও অর্জন করেছেন তিনি। দীর্ঘদিনের অবহেলিত রাস্তা সংস্কার, সড়ক তৈরি ও মেরামত করে হাঁসি ফুটিয়েছেন শতশত মানুষের মুখে।

এলাকাবাসী জয়নাল হক, মকফেল উদ্দিন, রাশিদুল ইসলামসহ আরো অনেকেই বলেন, ‘বাবারে জীবনে মেল্যা মেম্বার দেখছি, কিন্তু স্বপনের মতো ভালো মানুষ দেহি নাই।’ স্বপন ইউপি সদস্য (মেম্বার) নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকায় উন্নয়নের হাওয়াই শুধু লাগেনি; মানুষের মাঝেও লেগেছে সুখের ছোঁয়া। তিনি গ্রাম্য শালিসগুলো খুব সুন্দরভাবে সমাধান করাসহ কোন মানুষ যেন হয়রানীর শিকার না হয় সেদিকেও নজর রেখে চলছেন।

সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, ইউপি সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকায় বেশ সুনাম অর্জনসহ পুরো ইউনিয়নে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন তিনি।

রমনা মডেল ইউপি সদস্য রোকনুজ্জামান স্বপন বলেন, আমার লক্ষ্য উদ্দেশ্য এলাকার উন্নয়ন, মানুষের মুখে হাঁসি ফোঁটানোর পাশাপাশি জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাওয়ার। শুধু তাই নয় এলাকার কোন মানুষ যেন হয়রানীর শিকার না হয় এবং কোন অশুভ শাক্তি তাদের ওপর যেনো কোনো প্রভাব বিস্তার না করতে পারে জনগণকে সাথে নিয়ে সে কাজটিও করার। আমার প্রধান উদ্দেশ্য সকল মানুষ যেন শান্তিতে থাকে।

বা/খ: এসআর।