ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ছাত্র অধিকারের ২৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ জানুয়ারি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:০০:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ বুধবার ধার্য থাকলেও তদন্ত তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়,  শুক্রবার (৭ অক্টোবর) বিকালে আসামিরা কাউকে কিছু না জানিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের ক্যাম্পাসে নৈরাজ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমবেত হয়ে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য ও স্লোগান দেন। এসময় তারা সরকারপ্রধানসহ গুরুত্বপূর্ণ এমপি-মন্ত্রীদের উদ্দেশে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেয়। তখন প্রতিবাদ করলে আসামিরা হত্যার উদ্দেশে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভা শুরুর পরপরই ছাত্র অধিকার পরিষদ ও ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়। এরপর আহতরা চিকিৎসার জন্য ঢামেকে গেলে সেখানেও দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ছাত্র অধিকার পরিষদের ঢাবি শাখার সভাপতি আখতার হোসেনসহ অন্তত ২২ জনকে আটক করে পুলিশ।

এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগের নেতা নাজিম উদ্দিন ও আমিনুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় দু’টি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ১৪০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়।

দুই মামলার আসামিরা হলেন, মামুনুর রশীদ মামুন, তসলিম হোসাইন অভি, এইচ এম রুবেল, পারভেজ মাহমুদ, আকরাম হুসাইন, আসিফ মাহমুদ, জাহিদ আহসান ও সাদ্দাম হোসেন, নাজমুল হাসান, মো. সানাউল্লাহ, আখতার হোসেন, আবু মো. কাওসার, আসাদ বিন রনি, জিহাদ পাটোয়ারি, মো. রাকিব, ইউসুফ হোসাইন ও মো. রাকিব, তারেকুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, মুজাহিদ মিজান, আরিফুর রহমান আরিফ, মো. ওয়ালিউল্লাহ এবং বিল্লাল হোসেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ছাত্র অধিকারের ২৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ জানুয়ারি

আপডেট সময় : ০২:০০:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ বুধবার ধার্য থাকলেও তদন্ত তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়,  শুক্রবার (৭ অক্টোবর) বিকালে আসামিরা কাউকে কিছু না জানিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের ক্যাম্পাসে নৈরাজ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমবেত হয়ে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য ও স্লোগান দেন। এসময় তারা সরকারপ্রধানসহ গুরুত্বপূর্ণ এমপি-মন্ত্রীদের উদ্দেশে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেয়। তখন প্রতিবাদ করলে আসামিরা হত্যার উদ্দেশে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভা শুরুর পরপরই ছাত্র অধিকার পরিষদ ও ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়। এরপর আহতরা চিকিৎসার জন্য ঢামেকে গেলে সেখানেও দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ছাত্র অধিকার পরিষদের ঢাবি শাখার সভাপতি আখতার হোসেনসহ অন্তত ২২ জনকে আটক করে পুলিশ।

এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগের নেতা নাজিম উদ্দিন ও আমিনুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় দু’টি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ১৪০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়।

দুই মামলার আসামিরা হলেন, মামুনুর রশীদ মামুন, তসলিম হোসাইন অভি, এইচ এম রুবেল, পারভেজ মাহমুদ, আকরাম হুসাইন, আসিফ মাহমুদ, জাহিদ আহসান ও সাদ্দাম হোসেন, নাজমুল হাসান, মো. সানাউল্লাহ, আখতার হোসেন, আবু মো. কাওসার, আসাদ বিন রনি, জিহাদ পাটোয়ারি, মো. রাকিব, ইউসুফ হোসাইন ও মো. রাকিব, তারেকুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, মুজাহিদ মিজান, আরিফুর রহমান আরিফ, মো. ওয়ালিউল্লাহ এবং বিল্লাল হোসেন।