ঢাকা ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

গুলিস্তানে রেডজোনে দোকান বসানোয় পাঁচজনের জেল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে আহাদ পুলিশ বক্স এবং গুলিস্তান হল মার্কেট থেকে গোলাপ শাহ মাজার হয়ে বঙ্গভবন এলাকা পর্যন্ত ঘোষিত রেড জোনে আবারও উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামান এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিফা খানের নেতৃত্বে সকাল থেকে ৮ম দিনের মতো গুলিস্তান রেড জোনে দিনব্যাপী এই অভিযান চালানো হয়।

গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু করে আহাদ পুলিশ বক্স, গুলিস্তান হল মার্কেট থেকে গোলাপ শাহ মাজার হয়ে বঙ্গভবন এলাকা পর্যন্ত ঘোষিত ‘রেড জোনে’ আবারও উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানকালে হাঁটার পথ ও রাস্তা দখল করে দোকান প্রতিষ্ঠা করায় মোহাম্মদ রুবেল, মাসুদ রানা, আরাফাত, সাকিব ও ফারুক নামের পাঁচজনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে মোহাম্মদ রুবেলকে ১৫ দিন এবং বাকি চারজনকে সাতদিন করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে রাস্তা ও হাঁটার পথ দখল করে দোকান স্থাপন করায় দণ্ডবিধির ১৮৮ ধারায় তাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এছাড়াও এ সময় ৯ দোকানিকে ৯টি মামলায় ৬৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানকালে জব্দ করা মালামাল স্পট নিলামের মাধ্যমে এক লাখ তিন হাজার টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৯২ ধারার ৭ ও ৮ উপধারায় এসব জরিমানা আদায় করা হয়।

অভিযান প্রসঙ্গে করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামান বলেন, গুলিস্তান এলাকায় ঘোষিত রেড জোনে ইতোমধ্যে আমরা আরও সাতদিন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। তারপর কিছু অসাধু লোক আবারও হাঁটার পথ ও রাস্তা দখল করে সেখানে দোকান স্থাপন করেছে। তাই রেড জোনে হাঁটার পথে ও রাস্তা দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে আজ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। রেড জোন দখলমুক্ত রাখতে মেয়রের নির্দেশনা মতো নিয়মিতভাবে অভিযান চালানো হবে।

অভিযানকালে অন্যান্যের মধ্যে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতন উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

গুলিস্তানে রেডজোনে দোকান বসানোয় পাঁচজনের জেল

আপডেট সময় : ০৯:২৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে আহাদ পুলিশ বক্স এবং গুলিস্তান হল মার্কেট থেকে গোলাপ শাহ মাজার হয়ে বঙ্গভবন এলাকা পর্যন্ত ঘোষিত রেড জোনে আবারও উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামান এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিফা খানের নেতৃত্বে সকাল থেকে ৮ম দিনের মতো গুলিস্তান রেড জোনে দিনব্যাপী এই অভিযান চালানো হয়।

গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু করে আহাদ পুলিশ বক্স, গুলিস্তান হল মার্কেট থেকে গোলাপ শাহ মাজার হয়ে বঙ্গভবন এলাকা পর্যন্ত ঘোষিত ‘রেড জোনে’ আবারও উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানকালে হাঁটার পথ ও রাস্তা দখল করে দোকান প্রতিষ্ঠা করায় মোহাম্মদ রুবেল, মাসুদ রানা, আরাফাত, সাকিব ও ফারুক নামের পাঁচজনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে মোহাম্মদ রুবেলকে ১৫ দিন এবং বাকি চারজনকে সাতদিন করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে রাস্তা ও হাঁটার পথ দখল করে দোকান স্থাপন করায় দণ্ডবিধির ১৮৮ ধারায় তাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এছাড়াও এ সময় ৯ দোকানিকে ৯টি মামলায় ৬৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানকালে জব্দ করা মালামাল স্পট নিলামের মাধ্যমে এক লাখ তিন হাজার টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৯২ ধারার ৭ ও ৮ উপধারায় এসব জরিমানা আদায় করা হয়।

অভিযান প্রসঙ্গে করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামান বলেন, গুলিস্তান এলাকায় ঘোষিত রেড জোনে ইতোমধ্যে আমরা আরও সাতদিন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। তারপর কিছু অসাধু লোক আবারও হাঁটার পথ ও রাস্তা দখল করে সেখানে দোকান স্থাপন করেছে। তাই রেড জোনে হাঁটার পথে ও রাস্তা দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে আজ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। রেড জোন দখলমুক্ত রাখতে মেয়রের নির্দেশনা মতো নিয়মিতভাবে অভিযান চালানো হবে।

অভিযানকালে অন্যান্যের মধ্যে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতন উপস্থিত ছিলেন।