ঢাকা ০৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ক্ষমতার মোহ আওয়ামী লীগের নেই, জনগণ চাইলে থাকবো : কাদের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ক্ষমতার মোহে বিএনপি হারানো হাওয়া ভবন ফিরে পেতে চায় মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের ক্ষমতার কোনো মোহ নেই, জনগণ চাইলে ক্ষমতায় থাকবে না হয় থাকবে না।

সোমবার (১৪ নভেম্বর) দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ নয়, নেতিবাচক রাজনীতির জন্য বিএনপি নিজেদের দুর্বল করে ফেলেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

‘বিএনপির জনপ্রিয়তা দেখে আওয়ামী লীগ ঈর্ষান্বিত’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এ বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির জনপ্রিয়তা দেখে নাকি আমরা ইর্ষান্বিত। জনপ্রিয়তাটা কিভাবে বুঝলেন? নির্বাচনে আসেন, নির্বাচনে প্রমাণ হবে, কারা জনপ্রিয় বেশি। শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।

তিনি দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির নেতাদের ফেসবুকে প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়ে বলেন, বিএনপি যেভাবে ফেসবুকে অপপ্রচার করছে তার জবাব দিতে হবে।

‘দেশে গণতন্ত্র নেই’- বিএনপি মহাসচিবের এ অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, যাদের দলের ভেতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই তারা কীভাবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে?
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টিতে নেই। তারা তো সম্মেলন করেই না, আমরা আমাদের নিয়মিত সম্মেলনের কাজ করছি। আমাদের তো সমাবেশ না, সম্মেলন হচ্ছে। এগুলো আমাদের রুটিন কাজ।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নিয়মিত দলীয় সম্মেলন হলেও বিএনপির এ ক্ষেত্রে অনিয়মিত। সে বিষয়টি তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির সম্মেলন কবে হয়েছিল? বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং কবে হয়েছিল, কেউ কি জানে?’

তিনি বলেন, ‘যারা দলের ভেতরে গণতন্ত্র চর্চা করে না, তারা দেশে কিভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠ করবে? আমাদের প্রতি মাসে মিটিং হয়।’

‘তারা বিদেশিদের কাছে নালিশ করে। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই বিদেশিদের সাথে নাস্তা করে নালিশ করে। রাতে ডিনার করে নালিশ করে দেশ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।’

বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাকে পুঁজি করে বিএনপি মানুষকে মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছে, অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় এলে সব দেবেন। অতীতে কী দিয়েছেন—হাওয়া ভবন! একটা কাজ বিএনপি দৃশ্যমান দেখাক, তাদের আমলে হয়েছে।’

ক্ষমতা আমাদের কাছে জনসেবার মহাব্রত। ক্ষমতায় তাদের মোহ, যারা হাওয়া ভবনে টেক ব্যাক করতে চায়। হাওয়া ভবন ফিরে পেতে তারা টেক ব্যাকের কথা বলছে। দুর্নীতি, অপশাসন, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ ফিরিয়ে আনতে তারা আজকে এসব অপপ্রচার করছে।

বিএনপির নেতিবাচক রাজনীতিই তাদের দুর্বল করবে বলেও মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

পদপ্রত্যাশী ছাত্রলীগ নেতাদের এসএমএসে বিরক্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রাতে মোবাইল সাইলেন্ট থাকে উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী কাদের জানান, সারা রাত যেসব মেসেজ আসে, সকালে ঘুম থেকে উঠে সেগুলো তিনি দেখেন। ওই সময় (সকালে) এত মেসেজ পড়তে পড়তে সময় ফুরিয়ে যায় বলে উল্লেখ করেন। তিনি ‘দয়া করে কেউ মেসেজ দেবেন না’ বলেও ছাত্রলীগকে সতর্ক করে দেন।

রাতে মোবাইল সাইলেন্ট করে ঘুমান জানিয়ে কাদের বলেন, সকালে দেখি সারা রাত (কল)- বেশিরভাগ হলো ছাত্রলীগের। এখানেও আছেন কেউ কেউ, আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিভিন্ন জায়গারৃ। এসব জ্বালাতন, ‘দয়া করে’ সকালে উঠে আমি আমার মেডিকেশন আছে, আমাকে বাইরে যেতে হয়, তখন আমার প্রস্তুতিটা লাগে। কিন্তু ওই সময় এত মেসেজ পড়তে পড়তে শেষ, সময় ফুরিয়ে যায়। দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না।

কোনও অতি উৎসাহী ভক্ত সুবিধা পাবেন না বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারও বাড়ি কোম্পানীগঞ্জ কিংবা নোয়াখালী হলে, আমার ওই সব প্রীতি নাই। আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তাই নেতাকর্মীদের একই চোখে দেখি। আমার এলাকাবাসী আমাকে নির্বাচিত করেন সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু কারও প্রতি আমি বিশেষ দৃষ্টি দিতে পারি না, পারবো না। আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মী আমার জন্য সমান।’

সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কাউকে তার অতি উৎসাহী ভক্ত সাজতে নিষেধ করে তিনি বলেন, এই দলের নেতাকর্মীদের মনের খবর আমাদের সভাপতি শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি জানেন না। তিনি কাউন্সিলরদের মনের খবর ও জীবনের খবর, এমনকি তারা কীভাবে চলছে, কে অসুস্থ, কার আর্থিক সচ্ছলতা নেই, সব খবর রাখেন।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নির্বাচনে সভাপতি শেখ হাসিনার বিকল্প নেই উল্লেখ করে দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, একজন কাউন্সিলরও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আমাদের নেত্রীকে পুনর্বার চাইবেন না। তার জন্য আমরা আজকে এসেছি।

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ও উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।

পরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আসন্ন সম্মেলনের ঘোষণাপত্র উপ-কমিটির সভায় যোগ দেন। এসময় ঘোষণাপত্র উপ-কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ক্ষমতার মোহ আওয়ামী লীগের নেই, জনগণ চাইলে থাকবো : কাদের

আপডেট সময় : ০৯:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ক্ষমতার মোহে বিএনপি হারানো হাওয়া ভবন ফিরে পেতে চায় মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের ক্ষমতার কোনো মোহ নেই, জনগণ চাইলে ক্ষমতায় থাকবে না হয় থাকবে না।

সোমবার (১৪ নভেম্বর) দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ নয়, নেতিবাচক রাজনীতির জন্য বিএনপি নিজেদের দুর্বল করে ফেলেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

‘বিএনপির জনপ্রিয়তা দেখে আওয়ামী লীগ ঈর্ষান্বিত’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এ বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির জনপ্রিয়তা দেখে নাকি আমরা ইর্ষান্বিত। জনপ্রিয়তাটা কিভাবে বুঝলেন? নির্বাচনে আসেন, নির্বাচনে প্রমাণ হবে, কারা জনপ্রিয় বেশি। শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।

তিনি দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির নেতাদের ফেসবুকে প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়ে বলেন, বিএনপি যেভাবে ফেসবুকে অপপ্রচার করছে তার জবাব দিতে হবে।

‘দেশে গণতন্ত্র নেই’- বিএনপি মহাসচিবের এ অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, যাদের দলের ভেতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই তারা কীভাবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে?
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টিতে নেই। তারা তো সম্মেলন করেই না, আমরা আমাদের নিয়মিত সম্মেলনের কাজ করছি। আমাদের তো সমাবেশ না, সম্মেলন হচ্ছে। এগুলো আমাদের রুটিন কাজ।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নিয়মিত দলীয় সম্মেলন হলেও বিএনপির এ ক্ষেত্রে অনিয়মিত। সে বিষয়টি তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির সম্মেলন কবে হয়েছিল? বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং কবে হয়েছিল, কেউ কি জানে?’

তিনি বলেন, ‘যারা দলের ভেতরে গণতন্ত্র চর্চা করে না, তারা দেশে কিভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠ করবে? আমাদের প্রতি মাসে মিটিং হয়।’

‘তারা বিদেশিদের কাছে নালিশ করে। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই বিদেশিদের সাথে নাস্তা করে নালিশ করে। রাতে ডিনার করে নালিশ করে দেশ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।’

বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাকে পুঁজি করে বিএনপি মানুষকে মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছে, অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় এলে সব দেবেন। অতীতে কী দিয়েছেন—হাওয়া ভবন! একটা কাজ বিএনপি দৃশ্যমান দেখাক, তাদের আমলে হয়েছে।’

ক্ষমতা আমাদের কাছে জনসেবার মহাব্রত। ক্ষমতায় তাদের মোহ, যারা হাওয়া ভবনে টেক ব্যাক করতে চায়। হাওয়া ভবন ফিরে পেতে তারা টেক ব্যাকের কথা বলছে। দুর্নীতি, অপশাসন, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ ফিরিয়ে আনতে তারা আজকে এসব অপপ্রচার করছে।

বিএনপির নেতিবাচক রাজনীতিই তাদের দুর্বল করবে বলেও মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

পদপ্রত্যাশী ছাত্রলীগ নেতাদের এসএমএসে বিরক্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রাতে মোবাইল সাইলেন্ট থাকে উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী কাদের জানান, সারা রাত যেসব মেসেজ আসে, সকালে ঘুম থেকে উঠে সেগুলো তিনি দেখেন। ওই সময় (সকালে) এত মেসেজ পড়তে পড়তে সময় ফুরিয়ে যায় বলে উল্লেখ করেন। তিনি ‘দয়া করে কেউ মেসেজ দেবেন না’ বলেও ছাত্রলীগকে সতর্ক করে দেন।

রাতে মোবাইল সাইলেন্ট করে ঘুমান জানিয়ে কাদের বলেন, সকালে দেখি সারা রাত (কল)- বেশিরভাগ হলো ছাত্রলীগের। এখানেও আছেন কেউ কেউ, আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিভিন্ন জায়গারৃ। এসব জ্বালাতন, ‘দয়া করে’ সকালে উঠে আমি আমার মেডিকেশন আছে, আমাকে বাইরে যেতে হয়, তখন আমার প্রস্তুতিটা লাগে। কিন্তু ওই সময় এত মেসেজ পড়তে পড়তে শেষ, সময় ফুরিয়ে যায়। দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না।

কোনও অতি উৎসাহী ভক্ত সুবিধা পাবেন না বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারও বাড়ি কোম্পানীগঞ্জ কিংবা নোয়াখালী হলে, আমার ওই সব প্রীতি নাই। আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তাই নেতাকর্মীদের একই চোখে দেখি। আমার এলাকাবাসী আমাকে নির্বাচিত করেন সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু কারও প্রতি আমি বিশেষ দৃষ্টি দিতে পারি না, পারবো না। আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মী আমার জন্য সমান।’

সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কাউকে তার অতি উৎসাহী ভক্ত সাজতে নিষেধ করে তিনি বলেন, এই দলের নেতাকর্মীদের মনের খবর আমাদের সভাপতি শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি জানেন না। তিনি কাউন্সিলরদের মনের খবর ও জীবনের খবর, এমনকি তারা কীভাবে চলছে, কে অসুস্থ, কার আর্থিক সচ্ছলতা নেই, সব খবর রাখেন।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নির্বাচনে সভাপতি শেখ হাসিনার বিকল্প নেই উল্লেখ করে দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, একজন কাউন্সিলরও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আমাদের নেত্রীকে পুনর্বার চাইবেন না। তার জন্য আমরা আজকে এসেছি।

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ও উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।

পরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আসন্ন সম্মেলনের ঘোষণাপত্র উপ-কমিটির সভায় যোগ দেন। এসময় ঘোষণাপত্র উপ-কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।