ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪, ১৪ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কমতে শুরু করেছে চালের দাম

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৪:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫৩৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চলছে আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। কৃষকদের পরিবারের সদস্যরা এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। নতুন ধান ঘরে ওঠায় কমতে শুরু করেছে চালের দাম। নতুন চাল কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আমন ধান পুরোপুরি তোলার পর দাম আরও কমবে বলে আশা তাঁদের।

কুষ্টিয়ায় পুরাতন চালের তুলনায় নতুন চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা কমে। বিক্রেতারা দাবি করেছেন, আর কিছুদিনের মধ্যেই পুরোদমে কাটা হবে নতুন ধান। সেই চাল পুরোপুরি বাজারে আসলে সব ধরনের চালের দামই কমবে।

বিক্রেতারা বলেন, ধানের দাম যদি না বাড়ে তাহলে চালের দাম আর বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। সবচেয়ে ভালো মিনিকেট চালের দাম এখন ৬৪ টাকা। আর ভালো মানের চাল ৬২ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাজললতা-২৮ ও বাসমতী চালের দামও কিছুটা কমেছে।

হিলি ও পাবনায়ও কমতে শুরু করেছে চালের দাম। চার-পাঁচ দিনের ব্যবধানে মোটা চালের দাম প্রতি কেজিতে কমেছে ২ থেকে ৩ টাকা। চিকন চালের দামও কমেছে কেজিতে ২ টাকা।

বিক্রেতারা বলছেন, নতুন মৌসুম আসার কারণে চালের দাম কিছুটা কমের দিকে। মিনিকেট চাল ৬০ থেকে ৬২ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।

নওগাঁয় বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নতুন চালের দাম ৩ থেকে ৪ টাকা কমেছে। প্রতি কেজি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫২ টাকায়। কাটারি পাওয়া যাচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায়। আটাশের দাম ৬২ থেকে ৬৪ টাকা আর জিরা ৬২ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে রাইস মিলের পাশাপাশি সরকারি পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

নওগাঁ জেলা ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার সরকার বলেন, যেহেতু নতুন ধান আসছে, সেজন্য দাম কিছুটা কম। তবে পুরোপুরি চাল বাজারে আসলে বোঝা যাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী না নিম্নমুখী।গত এক মাস ধরে পুরাতন চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

কমতে শুরু করেছে চালের দাম

আপডেট সময় : ০৩:৩৪:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

চলছে আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। কৃষকদের পরিবারের সদস্যরা এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। নতুন ধান ঘরে ওঠায় কমতে শুরু করেছে চালের দাম। নতুন চাল কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আমন ধান পুরোপুরি তোলার পর দাম আরও কমবে বলে আশা তাঁদের।

কুষ্টিয়ায় পুরাতন চালের তুলনায় নতুন চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা কমে। বিক্রেতারা দাবি করেছেন, আর কিছুদিনের মধ্যেই পুরোদমে কাটা হবে নতুন ধান। সেই চাল পুরোপুরি বাজারে আসলে সব ধরনের চালের দামই কমবে।

বিক্রেতারা বলেন, ধানের দাম যদি না বাড়ে তাহলে চালের দাম আর বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। সবচেয়ে ভালো মিনিকেট চালের দাম এখন ৬৪ টাকা। আর ভালো মানের চাল ৬২ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাজললতা-২৮ ও বাসমতী চালের দামও কিছুটা কমেছে।

হিলি ও পাবনায়ও কমতে শুরু করেছে চালের দাম। চার-পাঁচ দিনের ব্যবধানে মোটা চালের দাম প্রতি কেজিতে কমেছে ২ থেকে ৩ টাকা। চিকন চালের দামও কমেছে কেজিতে ২ টাকা।

বিক্রেতারা বলছেন, নতুন মৌসুম আসার কারণে চালের দাম কিছুটা কমের দিকে। মিনিকেট চাল ৬০ থেকে ৬২ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।

নওগাঁয় বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নতুন চালের দাম ৩ থেকে ৪ টাকা কমেছে। প্রতি কেজি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫২ টাকায়। কাটারি পাওয়া যাচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায়। আটাশের দাম ৬২ থেকে ৬৪ টাকা আর জিরা ৬২ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে রাইস মিলের পাশাপাশি সরকারি পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

নওগাঁ জেলা ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার সরকার বলেন, যেহেতু নতুন ধান আসছে, সেজন্য দাম কিছুটা কম। তবে পুরোপুরি চাল বাজারে আসলে বোঝা যাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী না নিম্নমুখী।গত এক মাস ধরে পুরাতন চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।