ঢাকা ০৫:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ইজতেমায় বিদেশিদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা: আইজিপি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২৮:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৩৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

এবারের ইজতেমায় বিদেশি নাগরিকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমা মাঠ পরিদর্শনে এসে মাঠের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, ইজতেমায় যোগ দেয়া বিদেশি নাগরিকদের জন্য ইমিগ্রেশন বিভাগ এবং ইজতেমা কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থা রেখেছে।

আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, এবারের বিশ্ব ইজতেমার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দুই পক্ষের তাবলীগের মুরুব্বিদের সঙ্গে বৈঠকও করা হয়েছে। এর আগে বিদেশি মেহমানদের খিত্তা পরিদর্শন করেন তিনি।

আইজিপি বলেন, বিদেশি নাগরিক যারা আসে তাদের জন্য বিমানবন্দরে ইজতেমা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি থাকে, তারা তাদের সহযোগিতা করে নিয়ে আসে। তারা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে আসতে পারেন, আমাদের ইমিগ্রেশন থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে, তারা যাতে আমাদের দেশে সুন্দরভাবে আসতে পারেন এবং ইমিগ্রেশনে যেন কোনও ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হতে না পারে। পাশাপাশি ট্রাফিক ব্যবস্থা যেন সুগম হয়, সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া সাধারণ মানুষ যারা রয়েছে তাদের ম্যাপ করে দেওয়া হয়েছে। তারা কীভাবে ইজতেমা মাঠে আসবেন বিভিন্ন পয়েন্টে তাদের জন্য নির্দেশনা টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি পয়েন্টেও গাড়ি রাখার জন্য বিস্তারিত রাস্তায় প্যানা ফ্লেক্সের মাধ্যমে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। পকেটমার ও ছিনতাইকারীদের উৎপাত যেন না হয়; এ ধরনের ছোট ছোট প্রেট্রোল পার্টি থাকবে, টুরিস্ট পুলিশ থাকবে যাতে পর্যটক বা বিদেশি অতিথি যারা আসেন তাদের যেন কোনও ধরনের সমস্যা না হয়।

আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাধারণ মানুষের ইজতেমা মাঠে প্রবেশের সুবিধার্থে আমরা ম্যাপ তৈরি করে দিয়েছি। বিভিন্ন পয়েন্টেও আমরা তাদের জন্য বিভিন্ন প্রকারের নির্দেশনা টাঙিয়ে দিয়েছি। এছাড়াও বিভিন্ন পরিকল্পনা করে কোন বিভাগের গাড়ি কোথায় পার্কিং করা থাকবে, কোন রাস্তা কখন খোলা বা বন্ধ খাকবে সেই নির্দেশনা দিয়েছি। পকেটমারসহ নানা অপরাধ কার্যকলাপ রুখতে আমাদের পেট্টোল টিম কাজ করবে। আমরা ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করব। সাদা পোশাক ও পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুুলিশ বিভাগ ১৪টি কন্ট্রোলরুম তৈরি করেছে। র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম থাকবে, ডিএমপি তার এলাকায় কন্ট্রোল রুম খুলবে, এসবি, এটিও, সিআইডি, নৌপুলিশ, অবজারভারভেশন টিম থাকবে, র‌্যাবের হেলিকপ্টার টহল থাকবে। ডগ স্কোয়াড টিম, মোবাইল পেট্টোল টিম, বোম ডিস্পোজাল টিম থাকবে। মোনাজাতের দিন সুষ্ঠুভাবে আখেরি মোনাজাত ও জুমার নামাজ যাতে মুসুল্লীরা সুষ্ঠুভাবে অংশ নিতে পারে সেজন্য সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। আমরা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই আপনারা নির্ভয়ে ইজতেমায় অংশ নিতে পারেন।

ইজতেমা স্থলে যে ৯১টি খিত্তায় বিভক্ত, খিত্তাভিক্তিক আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ানের (র‌্যাব) পাশাপাশি ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, সিআইডি, নৌপুলিশ, এন্টিট্যারিজম ইউনিট, রেলওয়ে পুলিশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে। এর সঙ্গে সরকারের অন্যান্য বিভাগও সমন্বিতভাবে কাজ করছে। আমরা একই সঙ্গে সবাই মিলে একযোগে কাজ করছি, যাতে মুসুল্লীরা শান্তিপূর্ণভাবে এই আয়োজনে শরীক হতে পারেন। এর জন্যই আমরা সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করছি। আমাদের আশা ইতোপূর্বে আমরা যেভাবে সফল হয়েছি, এর ধারাবাহিকতায় এবারও আমরা এই আয়োজন সফল করব। ইতোধ্যেই আমাদের ফোর্স আসা শুরু হয়েছে, আগামীকাল থেকে পুরোপুরি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ শুরু হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা সবসময় বলে থাকি পুলিশ লাইফ ইজ দ্যা চ্যালেঞ্জিং লাইফ। কোনদিন কোন চ্যালেঞ্জ থাকবে তা অজানা থাকে। এরপরও প্রতিদিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা আমরা করে থাকি। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর আমাদের অভিজ্ঞতা হয়েছে। এ অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের আইনশৃঙ্খলাজনিত যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার মতো সক্ষমতা, দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ রয়েছে। এটা দিয়েই আমরা আগামী দিনের যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম। দেশবাসীকে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই বাংলাদেশ পুলিশের যে সক্ষমতা রয়েছে তা দিয়ে আমরা জঙ্গীবাদসহ যেকোনো চ্যালেঞ্জে সফল হয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থার জায়গা তৈরি করতে পেরেছি। এই আস্থাকে ধরে রাখতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

ইজতেমা মাঠ পরিদর্শনে আইজিপি’র পরিদর্শনের উপস্থিত বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক স্পেশাল ব্রােঞ্চের প্রধান মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত আইজিপি ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হাবিবুর রহমান, গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার দেলোয়ার হোসেন ও গাজীপুর পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম প্রমুখ।

গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমার প্রথম পর্ব ১৩ জানুয়ারি শুরু হয়ে চলবে ১৫ তারিখ পর্যন্ত। এরপর ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় পর্ব। ইজতেমাকে কেন্দ্র করে টঙ্গীর তুরাগ তীরে চলছে জোর প্রস্তুতি। এরই মধ্যে ইজতেমা ময়দানের প্রায় ৯৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইজতেমায় বিদেশিদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা: আইজিপি

আপডেট সময় : ০২:২৮:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

এবারের ইজতেমায় বিদেশি নাগরিকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমা মাঠ পরিদর্শনে এসে মাঠের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, ইজতেমায় যোগ দেয়া বিদেশি নাগরিকদের জন্য ইমিগ্রেশন বিভাগ এবং ইজতেমা কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থা রেখেছে।

আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, এবারের বিশ্ব ইজতেমার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দুই পক্ষের তাবলীগের মুরুব্বিদের সঙ্গে বৈঠকও করা হয়েছে। এর আগে বিদেশি মেহমানদের খিত্তা পরিদর্শন করেন তিনি।

আইজিপি বলেন, বিদেশি নাগরিক যারা আসে তাদের জন্য বিমানবন্দরে ইজতেমা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি থাকে, তারা তাদের সহযোগিতা করে নিয়ে আসে। তারা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে আসতে পারেন, আমাদের ইমিগ্রেশন থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে, তারা যাতে আমাদের দেশে সুন্দরভাবে আসতে পারেন এবং ইমিগ্রেশনে যেন কোনও ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হতে না পারে। পাশাপাশি ট্রাফিক ব্যবস্থা যেন সুগম হয়, সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া সাধারণ মানুষ যারা রয়েছে তাদের ম্যাপ করে দেওয়া হয়েছে। তারা কীভাবে ইজতেমা মাঠে আসবেন বিভিন্ন পয়েন্টে তাদের জন্য নির্দেশনা টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি পয়েন্টেও গাড়ি রাখার জন্য বিস্তারিত রাস্তায় প্যানা ফ্লেক্সের মাধ্যমে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। পকেটমার ও ছিনতাইকারীদের উৎপাত যেন না হয়; এ ধরনের ছোট ছোট প্রেট্রোল পার্টি থাকবে, টুরিস্ট পুলিশ থাকবে যাতে পর্যটক বা বিদেশি অতিথি যারা আসেন তাদের যেন কোনও ধরনের সমস্যা না হয়।

আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাধারণ মানুষের ইজতেমা মাঠে প্রবেশের সুবিধার্থে আমরা ম্যাপ তৈরি করে দিয়েছি। বিভিন্ন পয়েন্টেও আমরা তাদের জন্য বিভিন্ন প্রকারের নির্দেশনা টাঙিয়ে দিয়েছি। এছাড়াও বিভিন্ন পরিকল্পনা করে কোন বিভাগের গাড়ি কোথায় পার্কিং করা থাকবে, কোন রাস্তা কখন খোলা বা বন্ধ খাকবে সেই নির্দেশনা দিয়েছি। পকেটমারসহ নানা অপরাধ কার্যকলাপ রুখতে আমাদের পেট্টোল টিম কাজ করবে। আমরা ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করব। সাদা পোশাক ও পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুুলিশ বিভাগ ১৪টি কন্ট্রোলরুম তৈরি করেছে। র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম থাকবে, ডিএমপি তার এলাকায় কন্ট্রোল রুম খুলবে, এসবি, এটিও, সিআইডি, নৌপুলিশ, অবজারভারভেশন টিম থাকবে, র‌্যাবের হেলিকপ্টার টহল থাকবে। ডগ স্কোয়াড টিম, মোবাইল পেট্টোল টিম, বোম ডিস্পোজাল টিম থাকবে। মোনাজাতের দিন সুষ্ঠুভাবে আখেরি মোনাজাত ও জুমার নামাজ যাতে মুসুল্লীরা সুষ্ঠুভাবে অংশ নিতে পারে সেজন্য সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। আমরা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই আপনারা নির্ভয়ে ইজতেমায় অংশ নিতে পারেন।

ইজতেমা স্থলে যে ৯১টি খিত্তায় বিভক্ত, খিত্তাভিক্তিক আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ানের (র‌্যাব) পাশাপাশি ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, সিআইডি, নৌপুলিশ, এন্টিট্যারিজম ইউনিট, রেলওয়ে পুলিশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে। এর সঙ্গে সরকারের অন্যান্য বিভাগও সমন্বিতভাবে কাজ করছে। আমরা একই সঙ্গে সবাই মিলে একযোগে কাজ করছি, যাতে মুসুল্লীরা শান্তিপূর্ণভাবে এই আয়োজনে শরীক হতে পারেন। এর জন্যই আমরা সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করছি। আমাদের আশা ইতোপূর্বে আমরা যেভাবে সফল হয়েছি, এর ধারাবাহিকতায় এবারও আমরা এই আয়োজন সফল করব। ইতোধ্যেই আমাদের ফোর্স আসা শুরু হয়েছে, আগামীকাল থেকে পুরোপুরি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ শুরু হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা সবসময় বলে থাকি পুলিশ লাইফ ইজ দ্যা চ্যালেঞ্জিং লাইফ। কোনদিন কোন চ্যালেঞ্জ থাকবে তা অজানা থাকে। এরপরও প্রতিদিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা আমরা করে থাকি। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর আমাদের অভিজ্ঞতা হয়েছে। এ অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের আইনশৃঙ্খলাজনিত যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার মতো সক্ষমতা, দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ রয়েছে। এটা দিয়েই আমরা আগামী দিনের যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম। দেশবাসীকে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই বাংলাদেশ পুলিশের যে সক্ষমতা রয়েছে তা দিয়ে আমরা জঙ্গীবাদসহ যেকোনো চ্যালেঞ্জে সফল হয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থার জায়গা তৈরি করতে পেরেছি। এই আস্থাকে ধরে রাখতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

ইজতেমা মাঠ পরিদর্শনে আইজিপি’র পরিদর্শনের উপস্থিত বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক স্পেশাল ব্রােঞ্চের প্রধান মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত আইজিপি ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হাবিবুর রহমান, গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার দেলোয়ার হোসেন ও গাজীপুর পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম প্রমুখ।

গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমার প্রথম পর্ব ১৩ জানুয়ারি শুরু হয়ে চলবে ১৫ তারিখ পর্যন্ত। এরপর ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় পর্ব। ইজতেমাকে কেন্দ্র করে টঙ্গীর তুরাগ তীরে চলছে জোর প্রস্তুতি। এরই মধ্যে ইজতেমা ময়দানের প্রায় ৯৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।