ঢাকা ১১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপি নির্বাচনেও ব্যর্থ : কাদের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৬২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপি নির্বাচনেও ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও সড়ক ভবনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ পরিচালনা পরিষদের ১৬তম সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কবে সম্মেলন হয়েছে ফখরুল সাহেবের কী মনে আছে? আন্দোলনেও ব্যথ, নির্বাচনেও ব্যর্থ। বিএনপির অভ্যন্তরে কোনো গণতন্ত্র নেই। কাজে বিএনপির নেতাদের টপ টু বটম অনতিবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। সেটা সময়ের ব্যাপার কী-না আমরা দেখতে চাই। নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজেদের শক্তি প্রমাণ দিতে। সরকার পতন আন্দোলনে বিএনপি ব্যর্থ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনবার আল্টিমেটাম দিয়ে সরকারের কিছুই করতে পারেনি তারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসুন, পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসতে হবে বিএনপিকে। নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনকে আওয়ামী লীগ সরকার সহায়তা করবে।

সরকারের পদত্যাগ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০ সিটও পাবে না উল্টো তাদেরই ভরাডুবি হয়েছে। ১৪ ও ১৮ সালের নির্বাচনে জনগণ তাদের বয়কট করেছে।

তিনি বলেন, তারা নিজের ঘরে চর্চা করে না, আওয়ামী লীগে প্রতি তিন বছর পরপর সম্মেলন হয়, প্রত্যেক মাসে আমাদের সম্পাদকমন্ডলির মিটিং হয়। প্রত্যেক ৬ মাসে আমাদের জেলাগুলোকে নিয়ে বর্ধিত সভা হয়। এক বছরে আমাদের জাতীয় কমিটির সভা হয়। আমি পিটার হাসকে (মার্কিন রাষ্ট্রদূত) অনুরোধ করব, আপনারা ডেমোক্রেসির কথার বলতে এলে যারা ডেমোক্রেসিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে বিএনপিকে জিজ্ঞেস করুন তাদের ঘরে ডেমোক্রেসি নেই কেন? সেটা আগে জিজ্ঞেস করুন। কেন তারা সম্মেলন করেন না। কয় বছর আগে সম্মেলন করেছে।

ব্যর্থ বিএনপির নিজেদেরই পদত্যাগ করা উচিত : ওবায়দুল কাদের

তিনি আরো বলেন, ৬৯ গণঅভ্যুত্থান, আর ৯০ আন্দোলন বলা যায়। সবস্তরের জনগণের অংশগ্রহণ ছিল ৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানে। তারা তো কোন অভ্যত্থানের স্বপ্ন দেখেনি। এখনো তারা তাদের পাটির লোকজনের বাইরে সাধারণ কাউকে আনতে পারিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আসলে গরীব মানুষের কষ্টে আছে, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। এটা আমাদের সরকার প্রধান নিজে স্বীকার করে। বিশ্ব পরিস্থিতির জন্য শান্তি পাচ্ছি আমরা। আমাদের কোনো দোষ নেই।

ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, স্থানীয় সরকার, শিক্ষা, বিদ্যুৎ সব জায়গায় উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। বিশ্বব্যাংকও স্বীকার করেছে, বাংলাদেশ অভাবনীয় উন্নয়ন অর্জন করেছে। কিন্তু এরপরও আমরা যখন রাস্তায় বের হই, সেখানে দেখি শৃঙ্খলা নেই, পরিবহনের শৃঙ্খলায় ঘাটতি। এগুলো নিয়ে আমাদের সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। আপনারা কেন সচেতন হবেন না? এত উন্নত জাতি, যেটা সমৃদ্ধির দিকে এগোচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ঢাকা শহরে সড়ক পরিবহন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের করণীয় বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রীকে সভাপতি করে সড়ক পরিবহন, ঢাকা দক্ষিণ, উত্তর সিটি কর্পোরেশন, রাজউক, পানি উন্নয়ন বোর্ড, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, ডিএমপি কমিশনার ও ডিটিসিএ সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এটা মূলত সমন্বয়ের জন্য। বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমাকে প্রপোজাল দিয়েছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই কমিটি করেছি। কমিটি করেছি আরও ভালো ভাবে সমন্বয় করার জন্য।

তিনি আরও বলেন, বর্ষা মৌসুমে খোঁড়াখুঁড়ির দেখে থাকি। বর্ষা মৌসুম শুরুর পূর্বে নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে। রাস্তা কাটাছিড়া করতে হলে সিটি কর্পোরেশনকে অবহিত করতে হবে। যার যে প্রকল্প আছে সেটাও সিটি কর্পোরেশনকে জানাতে হবে। ইটের পরিবর্তে ব্লক ব্যবহারে লক্ষ্যে নিদের্শনা দিতে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে। ব্লক পরিবেশবান্ধব সে কারণে এই ব্যবস্থাটা জরুরি হয়ে পড়েছে।

সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চারটি বাস টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করা হয়েছে। নিমতলী বস্তির জায়গা হস্তান্তরের বিষয়টি সাব কমিটির আলোচ্যসূচির মধ্যে থাকবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন ও তার আশেপাশের কয়েক জেলা প্রসারিত করার বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত আসে এখানে, সে কারণে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।

সেতুমন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের আট লেন করি, ছয় লেন করি, যতই উড়াল সড়ক, যতই আমরা কাজ করি, শৃঙ্খলা না এলে সব উন্নয়ন ম্লান হয়ে যাবে। যদি শৃঙ্খলার এতো ক্ষারতি থাকে। যে বাংলাদেশ আজকে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে যে উন্নয়ন, যে অর্জন এটা বিশ্বের বিস্মকর। বাংলাদেশ শুধু সড়ক সেতুতে কী বিস্ময়কর উন্নয়ন করেছে। উন্নয়ন সব জায়গা। আমাদের স্থানীয়, আমাদের শিক্ষা, আমাদের বিদ্যুৎ সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন। এরপরও আমরা যখন রাস্তায় বের হই সেখানে শৃঙ্খলার অভাব। সড়কে শৃঙ্খলার অভাব, এইগুলাে আমাদের সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এতো উন্নত জাতি, যেটা সমৃদ্ধি দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তারপরও কেন সচেতন হবো না। শৃঙ্খলার ব্যাপারে আমরা সজাগ হবো।

এ বোর্ড সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস, সড়ক সচিব এবিএম আমানউল্লাহ নুরী, ডিটিসিএ নির্বাহী পরিচালকসহ সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের একাধিক কর্মকতা উপস্থিত রয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপি নির্বাচনেও ব্যর্থ : কাদের

আপডেট সময় : ০৩:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপি নির্বাচনেও ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও সড়ক ভবনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ পরিচালনা পরিষদের ১৬তম সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কবে সম্মেলন হয়েছে ফখরুল সাহেবের কী মনে আছে? আন্দোলনেও ব্যথ, নির্বাচনেও ব্যর্থ। বিএনপির অভ্যন্তরে কোনো গণতন্ত্র নেই। কাজে বিএনপির নেতাদের টপ টু বটম অনতিবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। সেটা সময়ের ব্যাপার কী-না আমরা দেখতে চাই। নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজেদের শক্তি প্রমাণ দিতে। সরকার পতন আন্দোলনে বিএনপি ব্যর্থ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনবার আল্টিমেটাম দিয়ে সরকারের কিছুই করতে পারেনি তারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসুন, পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসতে হবে বিএনপিকে। নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনকে আওয়ামী লীগ সরকার সহায়তা করবে।

সরকারের পদত্যাগ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০ সিটও পাবে না উল্টো তাদেরই ভরাডুবি হয়েছে। ১৪ ও ১৮ সালের নির্বাচনে জনগণ তাদের বয়কট করেছে।

তিনি বলেন, তারা নিজের ঘরে চর্চা করে না, আওয়ামী লীগে প্রতি তিন বছর পরপর সম্মেলন হয়, প্রত্যেক মাসে আমাদের সম্পাদকমন্ডলির মিটিং হয়। প্রত্যেক ৬ মাসে আমাদের জেলাগুলোকে নিয়ে বর্ধিত সভা হয়। এক বছরে আমাদের জাতীয় কমিটির সভা হয়। আমি পিটার হাসকে (মার্কিন রাষ্ট্রদূত) অনুরোধ করব, আপনারা ডেমোক্রেসির কথার বলতে এলে যারা ডেমোক্রেসিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে বিএনপিকে জিজ্ঞেস করুন তাদের ঘরে ডেমোক্রেসি নেই কেন? সেটা আগে জিজ্ঞেস করুন। কেন তারা সম্মেলন করেন না। কয় বছর আগে সম্মেলন করেছে।

ব্যর্থ বিএনপির নিজেদেরই পদত্যাগ করা উচিত : ওবায়দুল কাদের

তিনি আরো বলেন, ৬৯ গণঅভ্যুত্থান, আর ৯০ আন্দোলন বলা যায়। সবস্তরের জনগণের অংশগ্রহণ ছিল ৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানে। তারা তো কোন অভ্যত্থানের স্বপ্ন দেখেনি। এখনো তারা তাদের পাটির লোকজনের বাইরে সাধারণ কাউকে আনতে পারিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আসলে গরীব মানুষের কষ্টে আছে, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। এটা আমাদের সরকার প্রধান নিজে স্বীকার করে। বিশ্ব পরিস্থিতির জন্য শান্তি পাচ্ছি আমরা। আমাদের কোনো দোষ নেই।

ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, স্থানীয় সরকার, শিক্ষা, বিদ্যুৎ সব জায়গায় উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। বিশ্বব্যাংকও স্বীকার করেছে, বাংলাদেশ অভাবনীয় উন্নয়ন অর্জন করেছে। কিন্তু এরপরও আমরা যখন রাস্তায় বের হই, সেখানে দেখি শৃঙ্খলা নেই, পরিবহনের শৃঙ্খলায় ঘাটতি। এগুলো নিয়ে আমাদের সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। আপনারা কেন সচেতন হবেন না? এত উন্নত জাতি, যেটা সমৃদ্ধির দিকে এগোচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ঢাকা শহরে সড়ক পরিবহন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের করণীয় বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রীকে সভাপতি করে সড়ক পরিবহন, ঢাকা দক্ষিণ, উত্তর সিটি কর্পোরেশন, রাজউক, পানি উন্নয়ন বোর্ড, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, ডিএমপি কমিশনার ও ডিটিসিএ সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এটা মূলত সমন্বয়ের জন্য। বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমাকে প্রপোজাল দিয়েছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই কমিটি করেছি। কমিটি করেছি আরও ভালো ভাবে সমন্বয় করার জন্য।

তিনি আরও বলেন, বর্ষা মৌসুমে খোঁড়াখুঁড়ির দেখে থাকি। বর্ষা মৌসুম শুরুর পূর্বে নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে। রাস্তা কাটাছিড়া করতে হলে সিটি কর্পোরেশনকে অবহিত করতে হবে। যার যে প্রকল্প আছে সেটাও সিটি কর্পোরেশনকে জানাতে হবে। ইটের পরিবর্তে ব্লক ব্যবহারে লক্ষ্যে নিদের্শনা দিতে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে। ব্লক পরিবেশবান্ধব সে কারণে এই ব্যবস্থাটা জরুরি হয়ে পড়েছে।

সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চারটি বাস টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করা হয়েছে। নিমতলী বস্তির জায়গা হস্তান্তরের বিষয়টি সাব কমিটির আলোচ্যসূচির মধ্যে থাকবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন ও তার আশেপাশের কয়েক জেলা প্রসারিত করার বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত আসে এখানে, সে কারণে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।

সেতুমন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের আট লেন করি, ছয় লেন করি, যতই উড়াল সড়ক, যতই আমরা কাজ করি, শৃঙ্খলা না এলে সব উন্নয়ন ম্লান হয়ে যাবে। যদি শৃঙ্খলার এতো ক্ষারতি থাকে। যে বাংলাদেশ আজকে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে যে উন্নয়ন, যে অর্জন এটা বিশ্বের বিস্মকর। বাংলাদেশ শুধু সড়ক সেতুতে কী বিস্ময়কর উন্নয়ন করেছে। উন্নয়ন সব জায়গা। আমাদের স্থানীয়, আমাদের শিক্ষা, আমাদের বিদ্যুৎ সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন। এরপরও আমরা যখন রাস্তায় বের হই সেখানে শৃঙ্খলার অভাব। সড়কে শৃঙ্খলার অভাব, এইগুলাে আমাদের সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এতো উন্নত জাতি, যেটা সমৃদ্ধি দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তারপরও কেন সচেতন হবো না। শৃঙ্খলার ব্যাপারে আমরা সজাগ হবো।

এ বোর্ড সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস, সড়ক সচিব এবিএম আমানউল্লাহ নুরী, ডিটিসিএ নির্বাহী পরিচালকসহ সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের একাধিক কর্মকতা উপস্থিত রয়েছেন।