ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে ‘মা’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪২৯ বার পড়া হয়েছে

সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে ‘মা’

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সেন্সর বোর্ডের সকল জুরির সর্বসম্মত রায় ও উচ্চকন্ঠ প্রশংসায় আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে পুলক কান্তি বড়ুয়া ও অরণ্য আনোয়ারের মুক্তিুদ্ধুভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘মা’। বৃহস্পতিবার চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড মা ছবিকে ছাড়পত্র দিয়েছে।
১৯৭১ সালের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত অসাম্প্রদায়িক চেতনার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র অরণ্য আনোয়ারের ‘মা’ ছবিটি। এটি পুলক কান্তি বডুয়া ও অরণ্য আনোয়ার প্রথম ছবি।

ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক পেজে প্রযোজক পুলক কান্তি বড়ুয়া লিখেছেন-
“অনেক স্মৃতির, অনেক মায়ার, অনেক চেষ্টায় অরণ্যের গড়ে তোলা আনন্দ-বেদনার বিন্দু বিন্দু পানির অনিন্দ্য সৃষ্টির অমরাবতীর নাম ‘মা’। আজ সেন্সর বোর্ডের সকল জুরির সর্বসম্মত রায় ও উচ্চকন্ঠ প্রশংসায় আনকাট সেন্সর পেলো।”

প্রযোজক পুলক লিখেছেন-“ছবিটি আজ যখন সেন্সর পর্ব অতিক্রম করলো তখন এর পেছনের সব কুশীলব, বন্ধু-বান্ধব, শুভানুধ্যায়ী সবার কথা সকৃতজ্ঞতায় মনে পড়লো। এর পেছনের গল্প নিয়ে গল্প হবে আরেকদিন। আজ শুধু আনন্দের দিন, আজ শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন, আজ শুধু আগামীর জন্যে নতুন স্বপ্ন দেখার দিন। অভিনেতা অভিনেত্রী পরীমনি, সাহাদত, আজাদ আবুল কালাম, সাজু খাদেম, জুঁই, লাবন্য চৌধুরী, তন্ময়,বন্ধু জহির, রানা, চিত্রগ্রাহক রায়হান, কস্টিউম ডিজাইনার শাহীন কার কথা বলবো? সবাই উতরে গেছে আপন মহিমায়, তৈরী করেছে একটি সংবেদনশীল চলচ্চিত্র-‘মা’। আজ সেই ‘মা’ দেখেছে আলোর মুখ। আমার দেখা এক আনকাট সাংস্কৃতিক মুক্তিযোদ্ধা এই ছবির পরিচালক অরণ্য আনোয়ার নিয়েও গল্প হবে আরেকদিন।”

পুলক কান্তি বড়ুয়ার এই স্ট্যৗাটাসের নিচে শত শত মানুষ কমেন্ট করেছেন। ছবিটি দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করে এর সফলতা কামনা করেছেন।
অমিতাভ সাহা লিখেছেন-“অনেক অনেক শুভেচ্ছা বন্ধু, ব্যস্ততায় সবখানে সব শুটিংয়ে যেতে পারিনি, তবে গেছি। এডিটিং প্যানেলের সামনেও বসে থেকেছি অনেকটা সময়। শেষ পর্যায়ে এসে ছবিটির জন্য প্রতিষ্ঠানের ডকুমেন্টেশনের জন্য দৌড়ঝাঁপ করেছি অনেক। এতটুকু বলার এইটুকুই কারণ মা শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়, তোর এবং অরণ্যের উদ্যোগে ৮৭ বন্ধুদের সক্ষমতার আর ভালোবাসার এক মেলবন্ধন। আজ এই ছবিটি আনকাট সেন্সর রিলিজের আনন্দের উচ্ছ্বাসে হয়তো একটু বেশি ভাব প্রকাশ করে ফেললাম। শুভকামনা রইল।”

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে ‘মা’

আপডেট সময় : ০৩:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর ২০২২

সেন্সর বোর্ডের সকল জুরির সর্বসম্মত রায় ও উচ্চকন্ঠ প্রশংসায় আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে পুলক কান্তি বড়ুয়া ও অরণ্য আনোয়ারের মুক্তিুদ্ধুভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘মা’। বৃহস্পতিবার চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড মা ছবিকে ছাড়পত্র দিয়েছে।
১৯৭১ সালের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত অসাম্প্রদায়িক চেতনার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র অরণ্য আনোয়ারের ‘মা’ ছবিটি। এটি পুলক কান্তি বডুয়া ও অরণ্য আনোয়ার প্রথম ছবি।

ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক পেজে প্রযোজক পুলক কান্তি বড়ুয়া লিখেছেন-
“অনেক স্মৃতির, অনেক মায়ার, অনেক চেষ্টায় অরণ্যের গড়ে তোলা আনন্দ-বেদনার বিন্দু বিন্দু পানির অনিন্দ্য সৃষ্টির অমরাবতীর নাম ‘মা’। আজ সেন্সর বোর্ডের সকল জুরির সর্বসম্মত রায় ও উচ্চকন্ঠ প্রশংসায় আনকাট সেন্সর পেলো।”

প্রযোজক পুলক লিখেছেন-“ছবিটি আজ যখন সেন্সর পর্ব অতিক্রম করলো তখন এর পেছনের সব কুশীলব, বন্ধু-বান্ধব, শুভানুধ্যায়ী সবার কথা সকৃতজ্ঞতায় মনে পড়লো। এর পেছনের গল্প নিয়ে গল্প হবে আরেকদিন। আজ শুধু আনন্দের দিন, আজ শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন, আজ শুধু আগামীর জন্যে নতুন স্বপ্ন দেখার দিন। অভিনেতা অভিনেত্রী পরীমনি, সাহাদত, আজাদ আবুল কালাম, সাজু খাদেম, জুঁই, লাবন্য চৌধুরী, তন্ময়,বন্ধু জহির, রানা, চিত্রগ্রাহক রায়হান, কস্টিউম ডিজাইনার শাহীন কার কথা বলবো? সবাই উতরে গেছে আপন মহিমায়, তৈরী করেছে একটি সংবেদনশীল চলচ্চিত্র-‘মা’। আজ সেই ‘মা’ দেখেছে আলোর মুখ। আমার দেখা এক আনকাট সাংস্কৃতিক মুক্তিযোদ্ধা এই ছবির পরিচালক অরণ্য আনোয়ার নিয়েও গল্প হবে আরেকদিন।”

পুলক কান্তি বড়ুয়ার এই স্ট্যৗাটাসের নিচে শত শত মানুষ কমেন্ট করেছেন। ছবিটি দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করে এর সফলতা কামনা করেছেন।
অমিতাভ সাহা লিখেছেন-“অনেক অনেক শুভেচ্ছা বন্ধু, ব্যস্ততায় সবখানে সব শুটিংয়ে যেতে পারিনি, তবে গেছি। এডিটিং প্যানেলের সামনেও বসে থেকেছি অনেকটা সময়। শেষ পর্যায়ে এসে ছবিটির জন্য প্রতিষ্ঠানের ডকুমেন্টেশনের জন্য দৌড়ঝাঁপ করেছি অনেক। এতটুকু বলার এইটুকুই কারণ মা শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়, তোর এবং অরণ্যের উদ্যোগে ৮৭ বন্ধুদের সক্ষমতার আর ভালোবাসার এক মেলবন্ধন। আজ এই ছবিটি আনকাট সেন্সর রিলিজের আনন্দের উচ্ছ্বাসে হয়তো একটু বেশি ভাব প্রকাশ করে ফেললাম। শুভকামনা রইল।”