ঢাকা ১২:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৭ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৮ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৩৯ মি. ইফতার ৬:২৪ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২০ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৬ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২২ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩২ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. ::::

সজীব ওয়াজেদ তুলে দেবেন জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:০৭:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
ষষ্ঠবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড। শনিবার (১২ নভেম্বর) এই আয়োজনে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর চেয়ারপারসন সজীব ওয়াজেদ জয়। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইয়াং বাংলার নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিগত ৮ বছরে ৬ বার দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণদের হাতে তুলে দেওয়া হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড।

সজীব ওয়াজেদ দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণদের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলা।

তরুণদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে এবং দেশ গঠনে এগিয়ে আসতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, জয় বাংলা কনসার্ট, পলিসি ক্যাফে সহ তরুণদের কাছে জনপ্রিয় নানা কার্যক্রম পরিচালনা করে ইয়াং বাংলা। প্রায় ১ লাখের বেশি তরুণদের নিয়ে তৈরি ইয়াং বাংলার নেটওয়ার্ক। ‘কানেক্টিং দ্য ডটস’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করা ইয়াং বাংলা বর্তমানে তারুণ্যের সবচাইতে বড় প্লাটফর্ম। ১৫ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবী এবং ৫০০টির বেশি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে ইয়াং বাংলার পথচলা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেই ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই স্বপ্ন পূরণের চেষ্টাই করছেন তার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে যেই স্বপ্নের সূচনা করেন, সেই স্বপ্ন পূরণ হয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটকে কক্ষপথে উৎক্ষেপণের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর পেছনে বড় অবদান রাখেন।

আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে যেই ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কথা বলে তা বাস্তবায়নে সবচাইতে বড় কৃতিত্ব দেওয়া হয় সজীব ওয়াজেদ জয়কে। তার দূরদৃষ্টির কারণে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কোভিড সময় মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে সজীব ওয়াজেদ অনলাইন স্কুলিং থেকে শুরু করে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন পর্যন্ত জীবনের সকল ক্ষেত্রে জেন নেক্সট ইনফো টেক-এ প্রতিনিধিত্ব করছেন।

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস বিপর্যয়ের সময় ডিজিটাল রূপান্তরের সেবা পেয়েছে বাংলাদেশ। এটি টেলিমেডিসিন, ভার্চুয়াল কোর্ট এবং মোবাইল প্ল্যাটফর্ম এবং ই-কমার্সের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের কাছে অর্থ সরবরাহ সহ ডিজিটাল কার্যক্রমের বিস্তৃতির মধ্য দিয়ে তার অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। কোভিড-এর সময় প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে প্রশংসা অর্জন করায় এই ডিজিটাল পরিষেবা সবচাইতে বড় অবদান রাখে।

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক এবং জনপ্রশাসনে হার্ভার্ডের স্নাতকোত্তর সজীব ওয়াজেদ জয় রাজনীতির চেয়ে তথ্য প্রযুক্তির প্রতি বেশি আকৃষ্ট। বঙ্গবন্ধুর প্রথম নাতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র ছেলে হওয়ায় তার রাজনীতিতে প্রবেশ সহজ ও স্বাভাবিক হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তিনি তার মায়ের আইসিটি উপদেষ্টা হিসাবে থাকতে পেরেই সন্তুষ্ট। জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে ডিজিটালাইজেশনের জন্য জোর দিচ্ছেন তিনি এবং দেশ জুড়ে এক অনন্য ডিজিটাল চেতনা তৈরি করেছেন যা বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির আসন্ন চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

আওয়ামী লীগের সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) চেয়ারপার্সন হিসেবে জয় পরবর্তী প্রজন্মকে প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম করে তুলতে চান। আর এভাবেই দেশ গঠনে এবং বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরে দেশের তরুণরা ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি। তরুণদের মধ্যে তার জনপ্রিয় অনুপ্রেরণা দেয়া বক্তব্য, ‘আমরাই পারি, আমরাই পারব’- বর্তমানে এক চেতনায় পরিণত হয়েছে।

তরুণরাই এই দেশকে ভবিষ্যতে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আর এ কারণেই তরুণদের সঙ্গে বেশ কিছু ইন্টারঅ্যাক্টিভ কার্যক্রম সিআরআই ও ইয়াং বাংলার মাধ্যমে পরিচালনা করেন সজীব ওয়াজেদ। তার ইচ্ছায় ও একান্ত প্রচেষ্টায় নিয়মিত আয়োজিত হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, জয় বাংলা কনসার্ট, লেটস টক, পলিসি ক্যাফে, ইন্টার্ন প্রোগ্রামসহ আরো বিভিন্ন কার্যক্রম।

 

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/taez

নিউজটি শেয়ার করুন

সজীব ওয়াজেদ তুলে দেবেন জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড

আপডেট সময় : ১১:০৭:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
ষষ্ঠবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড। শনিবার (১২ নভেম্বর) এই আয়োজনে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর চেয়ারপারসন সজীব ওয়াজেদ জয়। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইয়াং বাংলার নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিগত ৮ বছরে ৬ বার দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণদের হাতে তুলে দেওয়া হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড।

সজীব ওয়াজেদ দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণদের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলা।

তরুণদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে এবং দেশ গঠনে এগিয়ে আসতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, জয় বাংলা কনসার্ট, পলিসি ক্যাফে সহ তরুণদের কাছে জনপ্রিয় নানা কার্যক্রম পরিচালনা করে ইয়াং বাংলা। প্রায় ১ লাখের বেশি তরুণদের নিয়ে তৈরি ইয়াং বাংলার নেটওয়ার্ক। ‘কানেক্টিং দ্য ডটস’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করা ইয়াং বাংলা বর্তমানে তারুণ্যের সবচাইতে বড় প্লাটফর্ম। ১৫ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবী এবং ৫০০টির বেশি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে ইয়াং বাংলার পথচলা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেই ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই স্বপ্ন পূরণের চেষ্টাই করছেন তার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে যেই স্বপ্নের সূচনা করেন, সেই স্বপ্ন পূরণ হয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটকে কক্ষপথে উৎক্ষেপণের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর পেছনে বড় অবদান রাখেন।

আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে যেই ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কথা বলে তা বাস্তবায়নে সবচাইতে বড় কৃতিত্ব দেওয়া হয় সজীব ওয়াজেদ জয়কে। তার দূরদৃষ্টির কারণে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কোভিড সময় মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে সজীব ওয়াজেদ অনলাইন স্কুলিং থেকে শুরু করে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন পর্যন্ত জীবনের সকল ক্ষেত্রে জেন নেক্সট ইনফো টেক-এ প্রতিনিধিত্ব করছেন।

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস বিপর্যয়ের সময় ডিজিটাল রূপান্তরের সেবা পেয়েছে বাংলাদেশ। এটি টেলিমেডিসিন, ভার্চুয়াল কোর্ট এবং মোবাইল প্ল্যাটফর্ম এবং ই-কমার্সের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের কাছে অর্থ সরবরাহ সহ ডিজিটাল কার্যক্রমের বিস্তৃতির মধ্য দিয়ে তার অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। কোভিড-এর সময় প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে প্রশংসা অর্জন করায় এই ডিজিটাল পরিষেবা সবচাইতে বড় অবদান রাখে।

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক এবং জনপ্রশাসনে হার্ভার্ডের স্নাতকোত্তর সজীব ওয়াজেদ জয় রাজনীতির চেয়ে তথ্য প্রযুক্তির প্রতি বেশি আকৃষ্ট। বঙ্গবন্ধুর প্রথম নাতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র ছেলে হওয়ায় তার রাজনীতিতে প্রবেশ সহজ ও স্বাভাবিক হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তিনি তার মায়ের আইসিটি উপদেষ্টা হিসাবে থাকতে পেরেই সন্তুষ্ট। জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে ডিজিটালাইজেশনের জন্য জোর দিচ্ছেন তিনি এবং দেশ জুড়ে এক অনন্য ডিজিটাল চেতনা তৈরি করেছেন যা বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির আসন্ন চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

আওয়ামী লীগের সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) চেয়ারপার্সন হিসেবে জয় পরবর্তী প্রজন্মকে প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম করে তুলতে চান। আর এভাবেই দেশ গঠনে এবং বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরে দেশের তরুণরা ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি। তরুণদের মধ্যে তার জনপ্রিয় অনুপ্রেরণা দেয়া বক্তব্য, ‘আমরাই পারি, আমরাই পারব’- বর্তমানে এক চেতনায় পরিণত হয়েছে।

তরুণরাই এই দেশকে ভবিষ্যতে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আর এ কারণেই তরুণদের সঙ্গে বেশ কিছু ইন্টারঅ্যাক্টিভ কার্যক্রম সিআরআই ও ইয়াং বাংলার মাধ্যমে পরিচালনা করেন সজীব ওয়াজেদ। তার ইচ্ছায় ও একান্ত প্রচেষ্টায় নিয়মিত আয়োজিত হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, জয় বাংলা কনসার্ট, লেটস টক, পলিসি ক্যাফে, ইন্টার্ন প্রোগ্রামসহ আরো বিভিন্ন কার্যক্রম।

 

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/taez