শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌঃ কবর জিয়ারত করলেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী
- আপডেট সময় : ০২:২৪:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪
- / ৪৮১ বার পড়া হয়েছে
সাবেক মন্ত্রী বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মরহুম আলহাজ্ব শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক এমপি মরহুমের ছোট ভাই আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী।
আজ (শনিবার) সকালে তিনি সরাসরি বিদেশ থেকে চট্টগ্রামের রাউজানে নিজ বাড়ীতে আসেন। এর আগে সকালে হাজার হাজার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ রাউজান সীমান্ত সর্তারঘাট ব্রীজ এলাকা থেকে বরণ করে নেন সাবেক এমপি আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে।
এসময় তাকে একনজর দেখার জন্যে মানুষ পাগল হয়ে যান।এরপর গহিরার নিজ বাড়ীতে গিয়ে পিতা-মাতা ও আপন বড় ভাই শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করেন।তিনি সকল নেতাকর্মিকে ধৈর্য্য ধারন করে জনগনের পাশে থাকার আহবান জানান। গত কয়েকদিন আগে শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্তান হুম্মাম কাদের চৌধুরী রাউজানে আগমন করে দুটি পথ সভায় বক্তব্যে রাখেন এবং বাবা শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জেয়ারত করেন। রাজনৈতিক ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক বাহক মরহুম ফজলুল কাদের চৌধুরীর পরিবারের সাথে রয়েছে সাধারন মানুষের আন্তরিক মহব্বত ও ভালবাসা।
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কারনে দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে সাধারন মানুষ বঞ্চিত ছিল এ পরিবারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন কিংবা দেখা সাক্ষাতে। বিএনপির নেতা কর্মিরা মামলা হামলার শিকার হয়ে পালিয়ে জীবন যাপন করেছেন দীর্ঘ বছর। এমনকি রাউজানের আওয়ামী কিছু সংবাদকর্মি এদের হয়ে দালালি করে অন্য কিছু সংবাদ কর্মিকে বিএনপির দালাল আখ্যায়িত হরে দীর্ঘ বছর কোনটাষা করে রেখেছিল। তারা স্থানিয় প্রেস ক্লাবকে আওয়ামী লীগের অফিসে পরিনত করেছিল। বললে জায়গা হতোনা সরকারি বিজ্ঞাপন কিংবা কোন অনুষ্ঠানের বরাদ্ব কৃত চেয়ার। বিএনপি নেতা মোসলেহ উদ্দিন, মহিউদ্দীন জীবন বলেন আমার ঘর বাড়ী ভেঙ্গে দেয়া হয়েছিল,মা বাবার কবর জেয়ারত পর্যন্ত করতে আসতে পারিনি আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কারনে।
ত্যাগি উত্তর জেলা যুবদল নেতা রাউজানের কর্মিবান্ধব সাবেক ছাত্র নেতা সাবের সুলতান কাজলকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে বাড়ীতে আসতে দেয়া হয়নি।বছরের পর বছর জেল খাটতে হয়েছে তাকে।হাজারো নেতা কর্মি মামলা হামলার শিকার হয়েছেন আওয়ামী এমপির কারনে।একপেষে রাউজানকে শাষন করেছেন তারা।ইউপি চেযারম্যান মেম্বারদের সাথে কেও সাহস করে কথা বলতে পারেনি।তারা যেটি বলেছেন সেটি আইন।
বাখ//আর