ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৭ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৮ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৩৯ মি. ইফতার ৬:২৪ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২০ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৬ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২২ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩২ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. ::::

মূল্যস্ফীতি কমছে, অর্থনীতি চাঙ্গা হচ্ছে : পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩৯:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৩৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দেশের অর্থনীতি নিয়ে আশার কথা শুনিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। তিনি জানিয়েছেন মূল্যস্ফীতি আস্তে আস্তে কমে আসছে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে উঠছে।

মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে শেরে- এ-বাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) নিয়মিত আয়োজন ‘ডিজেএফবি উন্নয়ন সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি গত সেপ্টেম্বর থেকে কিন্তু কমে আসছে। একটু একটু করে কমছে, তবে কমছে। তাই অর্থনীতি যে চাঙ্গা হবে সেটি কিন্তু হচ্ছে।’

গত কয়েক দিন ধরে চালের বাজার স্থিতিশীল জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতি নিয়ে আমি আশাবাদী। শ্রীলঙ্কার ঘটনার সময় আশার কথা বলেছি, আমাদের পরিস্থিতি ওইরকম হবে না। কোভিড সময়ে অর্থনৈতিক অবস্থানে ভালো করেছি।

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইএমএফের ঋণের সঙ্গে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কোনো সম্পর্ক নেই। আইএমএফ ঋণ না দিলেও আমাদের কিছু কিছু জিনিসের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো।

তিনি বলেন, আইএমএফ আমাদের মোট জিডিপির তুলনায় যে ঋণ দিয়েছে সেটার পরিমাণ খুবই কম। এজন্য বলি আইএমএফের শর্তে দ্রব্যের দাম বাড়েনি। আইএমএফ ঋণ না দিলেও আমাদের ভর্তুকি কমাতে হতো এবং কিছু জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে হতো। সুতরাং আইএমএফের ঋণের সঙ্গে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির কোনো সম্পর্ক নেই।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ, গত বছরের (২০২২) জানুয়ারি মাসে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। নানা কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়তেই থাকে। মূল্যস্ফীতি কখনো পূর্বের অবস্থায় ফেরে না।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, উৎপাদন উপকরণের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম। এর ফলে মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশ পর্যন্ত হয়েছিল। তবে কয়েক মাস ধীরে ধীরে কমে আসছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মজুরি হারও বৃদ্ধি হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মজুরির হার বেড়ে ৭ দশমিক ০৬ শতাংশ হয়েছে, গত বছরের জানুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ। মজুরি ভালোই বেড়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় না। কারণ উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। গরুর ফিড ও পোল্ট্রি ফিডের দাম অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি পরিবহন খরচও বেড়েছে। সোনালী মুরগির দাম বেড়েছে এক কেজি ওজনের দাম এখন ২৭০ টাকা। ডিমের দামও বাড়তি। তবে শাক সবজির দাম সহজ আছে।

দেশের আর্থিক প্রসঙ্গে ড. শামসুল আলম বলেন, গত এক মাসে রেমিট্যান্সের ভালো লক্ষণ দেখতে পারি। জুলাই-ডিসেম্বর রেমিট্যান্স এসেছিল ১০ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলার অথচ জানুয়ারি মাসে যোগ করলে বেড়ে দাঁড়াবে ১২ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ গঠনে প্রবাসী আয় ও এক্সপোর্ট ভূমিকা রাখে। এক মাসে দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। গত এক মাসে রিজার্ভও ইতিবাচক। রিজার্ভের তথ্য এখন অনেক ইতিবাচক। রিজার্ভ ধীরে ধীরে ইতিবাচক দেখা যাচ্ছে। এক্সপোর্ট জুলাই-ডিসেম্বর ছিল ২৭ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। এক মাস যোগ করলে ৩২ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন। তার মানে এক মাসে রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের জাম্প করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা ইমপোর্ট নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছি, ইমপোর্ট কমে গেলে সমস্যা আছে। গত মাসে ইমপোর্ট বাড়তি এটা খারাপ না। কারণ অনেক পণ্য তৈরির জন্যও ইমপোর্ট জরুরি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি সব সময় তথ্য দিয়ে কথা বলি সেজন্য কঠিন কথাও বলতে হয়েছে। আমি সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে কথা বলিনি। কারোর প্রতি কখনো অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি না।

তিনি বলেন, ধান যে নামে সেই নামে চাল বিক্রি করতে হবে। চালের বাজারে প্রতারণা চলতে দেওয়া যায় না, এটা বন্ধ করা হবে। চালের বাজার পুরো প্রতারণামূলক। যে নামে চাল তৈরি হয় তা ব্যাগের ভেতরে থাকে না। স্বর্ণা চাল মোটা, এটাকে চিকন করে পুষ্পমতি নামে বিক্রি করা হয়।

তিনি আরো বলেন, পলিশ করে চাল ফেলে দেওয়া হয়, চিকন করা হয়। চালের বাজারে প্রতারণা চলতে পারে না। কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি এনে চিকন চাল তৈরি করা হয়। তিনটা মেশিনে পার করে মোটা চাল চিকন করে। এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। চালের প্রকৃত পুষ্টি চালের ওপরের স্তরে থাকে অথচ তা ছেঁটে ফেলে দেওয়া হয়, এটা চলতে পারে না।

দেশে বৈষম্য কমছে দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈষম্য সব দেশেই বাড়ে। সামাজিক বৈষম্য কমাতে আমরা কাজ করছি। আমরা আড়াই কোটি মানুষকে সাহায্য দিয়েছি। বিনামূল্য বই দিয়েছি বৈষম্য কমিয়ে রাখার জন্য। ২০৪১ সালে কুড়ে ঘর মিউজিয়ামে রাখতে হবে। সবার হাতে মোবাইল, ঘরে কালার টিভি, কারোর পা খালি আছে? তার মানে বৈষম্য কমছে। বৈষম্য কমাতে গিয়ে আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিজেএফবির সভাপতি হামিদ-উজ-জামান, অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডিজেএফবির সাধারণ সম্পাদক সাহানোয়ার সাইদ শাহীন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিজেএফবির সহ-সভাপতি মাসুম বিল্লাহ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মফিজুল সাদিক, অর্থ সম্পাদক সাইদ রিপন, দপ্তর সম্পাদক এম আর মাসফি এবং কার্যনির্বাহী সদস্য তানঝিলা নিঝুমসহ প্রমুখ।

 

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/kuop

নিউজটি শেয়ার করুন

মূল্যস্ফীতি কমছে, অর্থনীতি চাঙ্গা হচ্ছে : পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০২:৩৯:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দেশের অর্থনীতি নিয়ে আশার কথা শুনিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। তিনি জানিয়েছেন মূল্যস্ফীতি আস্তে আস্তে কমে আসছে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে উঠছে।

মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে শেরে- এ-বাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) নিয়মিত আয়োজন ‘ডিজেএফবি উন্নয়ন সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি গত সেপ্টেম্বর থেকে কিন্তু কমে আসছে। একটু একটু করে কমছে, তবে কমছে। তাই অর্থনীতি যে চাঙ্গা হবে সেটি কিন্তু হচ্ছে।’

গত কয়েক দিন ধরে চালের বাজার স্থিতিশীল জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতি নিয়ে আমি আশাবাদী। শ্রীলঙ্কার ঘটনার সময় আশার কথা বলেছি, আমাদের পরিস্থিতি ওইরকম হবে না। কোভিড সময়ে অর্থনৈতিক অবস্থানে ভালো করেছি।

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইএমএফের ঋণের সঙ্গে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কোনো সম্পর্ক নেই। আইএমএফ ঋণ না দিলেও আমাদের কিছু কিছু জিনিসের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো।

তিনি বলেন, আইএমএফ আমাদের মোট জিডিপির তুলনায় যে ঋণ দিয়েছে সেটার পরিমাণ খুবই কম। এজন্য বলি আইএমএফের শর্তে দ্রব্যের দাম বাড়েনি। আইএমএফ ঋণ না দিলেও আমাদের ভর্তুকি কমাতে হতো এবং কিছু জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে হতো। সুতরাং আইএমএফের ঋণের সঙ্গে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির কোনো সম্পর্ক নেই।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ, গত বছরের (২০২২) জানুয়ারি মাসে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। নানা কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়তেই থাকে। মূল্যস্ফীতি কখনো পূর্বের অবস্থায় ফেরে না।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, উৎপাদন উপকরণের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম। এর ফলে মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশ পর্যন্ত হয়েছিল। তবে কয়েক মাস ধীরে ধীরে কমে আসছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মজুরি হারও বৃদ্ধি হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মজুরির হার বেড়ে ৭ দশমিক ০৬ শতাংশ হয়েছে, গত বছরের জানুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ। মজুরি ভালোই বেড়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় না। কারণ উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। গরুর ফিড ও পোল্ট্রি ফিডের দাম অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি পরিবহন খরচও বেড়েছে। সোনালী মুরগির দাম বেড়েছে এক কেজি ওজনের দাম এখন ২৭০ টাকা। ডিমের দামও বাড়তি। তবে শাক সবজির দাম সহজ আছে।

দেশের আর্থিক প্রসঙ্গে ড. শামসুল আলম বলেন, গত এক মাসে রেমিট্যান্সের ভালো লক্ষণ দেখতে পারি। জুলাই-ডিসেম্বর রেমিট্যান্স এসেছিল ১০ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলার অথচ জানুয়ারি মাসে যোগ করলে বেড়ে দাঁড়াবে ১২ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ গঠনে প্রবাসী আয় ও এক্সপোর্ট ভূমিকা রাখে। এক মাসে দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। গত এক মাসে রিজার্ভও ইতিবাচক। রিজার্ভের তথ্য এখন অনেক ইতিবাচক। রিজার্ভ ধীরে ধীরে ইতিবাচক দেখা যাচ্ছে। এক্সপোর্ট জুলাই-ডিসেম্বর ছিল ২৭ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। এক মাস যোগ করলে ৩২ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন। তার মানে এক মাসে রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের জাম্প করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা ইমপোর্ট নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছি, ইমপোর্ট কমে গেলে সমস্যা আছে। গত মাসে ইমপোর্ট বাড়তি এটা খারাপ না। কারণ অনেক পণ্য তৈরির জন্যও ইমপোর্ট জরুরি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি সব সময় তথ্য দিয়ে কথা বলি সেজন্য কঠিন কথাও বলতে হয়েছে। আমি সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে কথা বলিনি। কারোর প্রতি কখনো অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি না।

তিনি বলেন, ধান যে নামে সেই নামে চাল বিক্রি করতে হবে। চালের বাজারে প্রতারণা চলতে দেওয়া যায় না, এটা বন্ধ করা হবে। চালের বাজার পুরো প্রতারণামূলক। যে নামে চাল তৈরি হয় তা ব্যাগের ভেতরে থাকে না। স্বর্ণা চাল মোটা, এটাকে চিকন করে পুষ্পমতি নামে বিক্রি করা হয়।

তিনি আরো বলেন, পলিশ করে চাল ফেলে দেওয়া হয়, চিকন করা হয়। চালের বাজারে প্রতারণা চলতে পারে না। কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি এনে চিকন চাল তৈরি করা হয়। তিনটা মেশিনে পার করে মোটা চাল চিকন করে। এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। চালের প্রকৃত পুষ্টি চালের ওপরের স্তরে থাকে অথচ তা ছেঁটে ফেলে দেওয়া হয়, এটা চলতে পারে না।

দেশে বৈষম্য কমছে দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈষম্য সব দেশেই বাড়ে। সামাজিক বৈষম্য কমাতে আমরা কাজ করছি। আমরা আড়াই কোটি মানুষকে সাহায্য দিয়েছি। বিনামূল্য বই দিয়েছি বৈষম্য কমিয়ে রাখার জন্য। ২০৪১ সালে কুড়ে ঘর মিউজিয়ামে রাখতে হবে। সবার হাতে মোবাইল, ঘরে কালার টিভি, কারোর পা খালি আছে? তার মানে বৈষম্য কমছে। বৈষম্য কমাতে গিয়ে আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিজেএফবির সভাপতি হামিদ-উজ-জামান, অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডিজেএফবির সাধারণ সম্পাদক সাহানোয়ার সাইদ শাহীন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিজেএফবির সহ-সভাপতি মাসুম বিল্লাহ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মফিজুল সাদিক, অর্থ সম্পাদক সাইদ রিপন, দপ্তর সম্পাদক এম আর মাসফি এবং কার্যনির্বাহী সদস্য তানঝিলা নিঝুমসহ প্রমুখ।

 

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/kuop