শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংলাপের আশার প্রদীপ এখনও নেভেনি: কাদের রাসিক নির্বাচনে ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী জনির প্রচার মিছিলে জনতার ঢল নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বরফ কল চালু : বন্ধ করলো নৌ-পুলিশ কোরবানি ঈদ সামনে পাবনা-সিরাজগঞ্জে ভেজাল ভুসি ও ওষুধের রমরমা ব্যবসা রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প :২ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকার যন্ত্রাংশসহ ৪ চোর আটক  মীরসরাইয়ে লোকালয় থেকে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার তালায় কনের পিতাকে জরিমানা, পালিয়েছে বর! শাহজাদপুরে প্রফেসর ডা.এমএ মতিন ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ‘সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের সেরা হবে’ বিএনপির সঙ্গে সংলাপের প্রয়োজন নেই: তথ্যমন্ত্রী সরকার জোর করে ক্ষমতায় টিকে আছে : মির্জা ফখরুল পদযাত্রা কর্মসূচির রুট ঘোষণা করেছে বিএনপি ট্রাক-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৪ কাপ্তাইয়ের মোশাররফ রাঙ্গামাটি জেলার শ্রেষ্ঠ ইমাম নির্বাচিত  চিলমারীতে জাতীয় শ্রমিকলীগের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত 

‘বৈশ্বিক পর্যায়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন’

‘বৈশ্বিক পর্যায়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন’

২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা এবং দোহা কর্মসূচিতে যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অর্জনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর কানেকটিভিটি, মানব মূলধন, বাণিজ্য অর্থায়ন এবং প্রযুক্তি স্থানান্তরে সহায়তা এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ (মঙ্গলবার) কাতার ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে (কিউএনসিসি) স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ৫ম জাতিসংঘ সম্মেলনে “আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক একিভূতকরণে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি” শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক গোল টেবিলে সহ-সভাপতিত্বকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা স্পষ্ট যে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা এবং দোহা কর্মসূচীতে নিজেদের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অর্জনে নিজেদের প্রচেষ্টাকে পুনরায়-দ্বিগুণ করতে হবে। এজন্য জাতীয়, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই তাদের বাণিজ্য-সম্পর্কিত অবকাঠামো বাড়ানো, উৎপাদনশীল সক্ষমতা গড়ে তোলা এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক থেকে অগ্রাধিকারমূলক বাজারে প্রবেশাধিকারকে কাজে লাগাতে হবে। এই লক্ষ্যগুলো অর্জনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর কানেকটিভিটি, মানব মূলধন, বাণিজ্য অর্থায়ন এবং প্রযুক্তি স্থানান্তরে সহায়তা এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন।

তিনি বলেন, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রতিশ্রুতিগুলো প্রাজ্ঞ, বাস্তবসম্মত এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলোর উৎপাদনশীল ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভালোভাবে পরিকল্পিত হওয়া উচিত। আমি আশা করি দোহা কর্মসূচিতে আমরা নিজেদের জন্য যে লক্ষ্যগুলি নির্ধারণ করেছি তা অর্জনে আমাদের আলোচনা ইতিবাচকভাবে অবদান রাখবে।

বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার একটি মাল্টিমডাল পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তঃসীমান্ত সংযোগ উন্নত করার ওপর উল্লেখযোগ্য জোর দিয়েছে। এটি খরচ কমাবে, দক্ষতা বাড়াবে এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উন্নয়ন ঘটাবে।

তিনি বলেন, তাঁরা দক্ষতা উন্নয়ন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, মেধা সম্পদের উন্নয়ন এবং তাদের প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছেন।

অন্যান্যদের মধ্যে এই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, পর্যবেক্ষক, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং অন্যান্য স্বীকৃত আন্তঃসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *