বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ০৯:০৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অর্থনীতি কিছুটা চাপের মধ্যে আছে : পরিকল্পনামন্ত্রী ‘প্রস্তাবিত বাজেট আমলাতান্ত্রিক’ নির্বাচনে কেউ অনিয়ম করলে কঠোর ব্যবস্থা: সিইসি সংলাপেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমুর বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত: তথ্যমন্ত্রী সংলাপ নিয়ে বিএনপির সংশয় জনগণ এখন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা করে : রিজভী ‘দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়’ আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ জিতল শ্রীলঙ্কা শ্রীলঙ্কায় ফের বিক্ষোভ, কাঁদানে গ্যাস-জল কামান ব্যবহার বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা আফগানিস্তানের ঝিকরগাছার পানিসারায় ফুল বিপণন কেন্দ্রের উদ্বোধন  ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে চৌগাছা-ঝিকরগাছায় পিতা পুত্রের চার লাখ ভয়েস কল ইসলামপুরে বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন ঈশ্বরদীতে  সিএনজি-ট্রাক্টর সংঘর্ষে বাবা-ছেলে নিহত 

বিএনপি কি বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে চায় : তথ্যমন্ত্রী

বিএনপি কি বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে চায় : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর দেশের সেরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যার নীলনকশার দিন। সেই দিনে সমাবেশ করে বিএনপি কি বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে চায়?

বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত ‘বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশার দিন বিএনপির সমাবেশ কেন’ শীর্ষক মানববন্ধনে এই প্রশ্ন করেন তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মিশন শুরু হয়েছিল ১০ ডিসেম্বর। সেদিন সাংবাদিক সিরাজ উদ্দীন হোসেনসহ বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি বাহিনী। পরবর্তী সময়ে তাদের হত্যা করা হয়। সেই ১০ ডিসেম্বরই কেন সমাবেশ করার জন্য বেছে নিলো বিএনপি, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ। বুদ্ধিজীবীদের হত্যার সঙ্গে যুক্ত অনেকেই এখন বিএনপির নেতা। জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে বুদ্ধিজীবী হত্যার মিশন শুরু হয়। তারাও এখন বিএনপি জোটের প্রধান সহযোগী।

বঙ্গবন্ধু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানেই পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। সে কারণে উদ্যানে সমাবেশ করতে চায় না বিএনপি। তারা পাকিস্তানের দোসর। তাদের সুবিধার্থে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। সে জন্য ছাত্রলীগের সম্মেলন ৮ থেকে ৬ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নিজামুল হক ভূঁইয়া, শহীদ বুদ্ধিজীবী কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী, শমী কায়সার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতা শাহে আলম মুরাদ ও কৃষক লীগের শেখ জাহাঙ্গীর আলম ও জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *