মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিরিজ জয় নিশ্চিতের মিশনে দুরন্ত বাংলাদেশ বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে প্রেমিকার অনশন বেলকুচির সাবেক এমপিএ ড. আবু হেনার প্রথম জানাজা সম্পন্ন  সরকারের পতন ঘটানোর ক্ষমতা বিএনপি-জামায়াতের নেই: হানিফ রাবিতে স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন চার লক্ষাধিক  সরাসরি বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে শঙ্কায় শ্রীলঙ্কা যুবলীগ নেতা গোলাপের মৃত্যুতে এমপি এনামুল হকের শোক প্রকাশ  আমার লাশ যেন কাউকে দেখতে দেয়া না হয়: মৌসুমী ঈশ্বরদীতে সংবাদ সম্মেলনে মায়ের উপর নির্যাতনের বিচার চাইলেন ছেলে  বিএনপি নেতারা অসংলগ্ন প্রলাপ করছেন : ওবায়দুল কাদের নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের বাধা দিলে ৭ বছরের জেল মেক্সিকোতে অভিবাসন কেন্দ্রে আগুন, নিহত ৩৭ রাজারহাটে ৪মাস পর বেতন ভাতা পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা এক পরিবারে তিনের বেশি ব্যাংক পরিচালক নয় আমতলীর দলিলের বালাম ১৯০১-১৯৯২ সাল পর্যন্ত আজো বরগুনা জেলায় পৌঁছেনি

তালায় নিয়োগ পরীক্ষার আগেই প্রার্থী নির্ধারণের অভিযোগ

তালায় নিয়োগ পরীক্ষার আগেই প্রার্থী নির্ধারণের অভিযোগ

তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি :

সাতক্ষীরার তালার খেশরা ইউনিয়নের কেএসডি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাঁচটি পদে পরীক্ষার আগেই নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রার্থী নির্ধারণের অভিযোগ উঠেছে।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক, অফিস সহায়ক, ল্যাব সহকারী, পরীচ্ছন্নতাকর্মী ও আয়া পদে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও স্কুলের অভিভাবকরা।
তাদের দাবি, নিয়োগে কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক স্বজনপ্রীতি ও অর্থের বিনিময়ে বিদ্যালয়ে পাঁচটি পদে নিয়োগ দিতে যাচ্ছে।

ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মো. আকরাম হোসেন বলেন, পাঁচটি পদে দরখাস্তের আহবান করা হয়। এরপর থেকে এসব পদে অর্থ বাণিজ্য করার জন্য সভাপতির ভাইয়ের ছেলে বিশ্বজিৎ দাশসহ আরো ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী জানান, অনেক আশা নিয়ে চাকুরির জন্য বিদ্যালয়ে আবেদন করেছিলাম। আবেদন জমা দেয়ার সময় প্রধান শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে বলে জানালেও এখন প্রতিটি পদের জন্য দশ লাখ করে টাকা নিয়ে তাদের চাকরি দিচ্ছে। আরেক প্রার্থী জানান, আমি গরীব মানুষ। একটা পদে দরখাস্ত করেছিলাম। কিন্তু এখানে যেভাবে নিয়োগ বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আমার যোগ্যতা থাকলেও আমার চাকরি পাওয়ার কোন সম্ভবনা নেই। এ বিষয়ে আমি উর্ধ্বতন কর্মকতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাধন কুমার দাশ জানান, আমরা নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছি। কোন প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা নেয়া হয়নি। কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিয়োগ সম্পন্ন হবে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আতিয়ার রহমান জানান, এ ধরনের কোন অভিযোগ পেলে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

বা/খ: এসআর।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *