ঢাকা ০১:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২০:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সরকারি কর্মচারী ভাইয়েরা, জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। এখন থেকে অতীতে আমলাতান্ত্রিক মনোভাব পরিবর্তন করে নিজেদের জনগণের খাদেম বলে বিবেচনা করতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭২ সালে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে উদ্ধৃতি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থাৎ জনগণের সেবক হিসেবেই নিজেদের বলতে হবে। আমি এটাই চাই যে জনগণের সেবা করে এ দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

বুধবার (২ নভেম্বর) বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে ১২৪, ১২৫ ও ১২৬তম আইন ও প্রশাসন কোর্সগুলোর সমাপনী ও প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এসময় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন একই বিভাগের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম।

নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালি সব থেকে মেধাবী। পাকিস্তান আমলে তারা একটু সুযোগও পেত না। একজন বাঙালিও কোনোদিন সেক্রেটারি হওয়ার সুযোগ পায়নি। অথচ জ্ঞানে সবচেয়ে উৎকর্ষ বাঙালিদের বেশি ছিল। তারপরও তারা স্থান পায়নি। এ কথা মনে রাখতে হবে। একজন সচিব বাঙালি ছিল না। কোনও জেনারেল, মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার কেউই বাঙালি ছিল না। একজন মাত্র কর্নেল হতে পেরেছিল। তার নিচে সব পদ। সব পদ তারাই দখল করেছিল। আজ আমরা সবকিছুই হতে পারছি সেটা দেশ স্বাধীন হয়েছে বলেই। এ কথা মাথায় রেখে সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যবদলে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচনে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম রূপকল্প ২০২১। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা করে আমরা আমাদের নির্দিষ্ট কাজগুলো করি। পাশাপাশি জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি (সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) সফলভাবে বাস্তবায়ন করি। এখন এসডিজি ২০৩০ (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা), এটাও আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য সমন্বয় করে সব পরিকল্পনা আমরা নিচ্ছি।

তিনি বলেন, পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের নীতিমালা হচ্ছে, যে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলে দ্রুত ফল আসবে, মানুষের কল্যাণে কাজে লাগবে সেটিই নেওয়া হবে। একটা বিরাট অঙ্কের টাকা পেলাম আর একটা পরিকল্পনা নিলাম, সেটা আমরা নেব না।

বৈশ্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, করোনার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞার কারণে প্রতিটি দেশে জ্বালানি সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এ কারণে জ্বালানির দাম বাড়ায় অস্থিরতা বেড়েছে। সে জন্য এই মুহূর্তে করণীয় কী, তা আমাদের ঠিক করতে হবে।

দেশকে গড়ে তুলতে হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ এবং উৎপাদন বাড়ানোকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধিটা সব থেকে প্রয়োজন। এখনকার যুগে আমি মনে করি সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। একদিকে কোভিড-১৯ মহামারির যে অভিঘাত, সেই সঙ্গে সঙ্গে এসেছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। তার সঙ্গে হলো আমেরিকা প্রদত্ত স্যাংশান এবং কাউন্টার স্যাংশান। ইউরোপের দেয়া স্যাংশান, যার ফলে আজকে প্রত্যেকটা জিনিস যেগুলো আমাদের আমদানি করতে হয়, সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, এটা শুধু বাংলাদেশ না, উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। আমি জানি, উন্নত দেশগুলোর অবস্থা, এমনকি আমেরিকা, ইউরোপ, ইংল্যান্ডসহ প্রত্যেকটা দেশ এখন অর্থনৈতিক মন্দার কবলে। বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না, খাদ্যের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে, সেখানে সব জায়গায় রেশনিং করে দেয়া। এমন একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি।

তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে আমাদের কী করণীয়, আমি বহু আগে থেকে বলে যাচ্ছি, এক ইঞ্চি জমি যেন খালি না থাকে। কারণ আমাদের খাদ্য আমাদের উৎপাদন করতে হবে। খাদ্য আমাদের প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য আমার ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন দরকার। আমাদের দেশের মানুষের খাদ্যের নিরাপত্তা, পুষ্টির নিরাপত্তা, সেগুলো নিশ্চিত করতে হবে, এটা আমাদের নিজেদের করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জুডিশিয়াল সার্ভিসে কখনো আবেদন করতে পারত না পাকিস্তান আমলে। জাতির পিতা সেই পথ খুলে দেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরপরই পাকিস্তানি আমলের পদ্ধতি পরিবর্তন করে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস রিঅরগানাইজেশন কমিটি গঠন করে দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রের উপযোগী প্রশাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি, যারা এই নবীন অফিসার, তাদের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। এজন অফিসার একটা এলাকায় যখন কাজ করে, ওই এলাকার সার্বিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখার একটা সুযোগ আছে। অনেকে এসে বলবে, এটা-ওটা চাই, এখানে এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে। ওভাবে হবে না। সঠিক পরিকল্প নিয়ে এগোতে হবে। তাহলে আমরা সঠিকভাবে উন্নতি করতে পারব। আমি মনে করি আমাদের নবী অফিসাররা সেভাব ব্যবস্থা নেবেন। আপনাদের সামনের দিনগুলো আরও সম্ভাবনাময় হোক, সুন্দর হোক, উজ্জ্বল হোক, সফল হোক, সেই কামনা করি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় ‘১২৪, ১২৫ ও ১২৬তম আইন ও প্রশাসন কোর্স সূচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, বিসিএস প্রশাসন একাডেমিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োজিত সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০২:২০:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সরকারি কর্মচারী ভাইয়েরা, জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। এখন থেকে অতীতে আমলাতান্ত্রিক মনোভাব পরিবর্তন করে নিজেদের জনগণের খাদেম বলে বিবেচনা করতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭২ সালে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে উদ্ধৃতি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থাৎ জনগণের সেবক হিসেবেই নিজেদের বলতে হবে। আমি এটাই চাই যে জনগণের সেবা করে এ দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

বুধবার (২ নভেম্বর) বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে ১২৪, ১২৫ ও ১২৬তম আইন ও প্রশাসন কোর্সগুলোর সমাপনী ও প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এসময় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন একই বিভাগের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম।

নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালি সব থেকে মেধাবী। পাকিস্তান আমলে তারা একটু সুযোগও পেত না। একজন বাঙালিও কোনোদিন সেক্রেটারি হওয়ার সুযোগ পায়নি। অথচ জ্ঞানে সবচেয়ে উৎকর্ষ বাঙালিদের বেশি ছিল। তারপরও তারা স্থান পায়নি। এ কথা মনে রাখতে হবে। একজন সচিব বাঙালি ছিল না। কোনও জেনারেল, মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার কেউই বাঙালি ছিল না। একজন মাত্র কর্নেল হতে পেরেছিল। তার নিচে সব পদ। সব পদ তারাই দখল করেছিল। আজ আমরা সবকিছুই হতে পারছি সেটা দেশ স্বাধীন হয়েছে বলেই। এ কথা মাথায় রেখে সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যবদলে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচনে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম রূপকল্প ২০২১। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা করে আমরা আমাদের নির্দিষ্ট কাজগুলো করি। পাশাপাশি জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি (সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) সফলভাবে বাস্তবায়ন করি। এখন এসডিজি ২০৩০ (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা), এটাও আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য সমন্বয় করে সব পরিকল্পনা আমরা নিচ্ছি।

তিনি বলেন, পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের নীতিমালা হচ্ছে, যে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলে দ্রুত ফল আসবে, মানুষের কল্যাণে কাজে লাগবে সেটিই নেওয়া হবে। একটা বিরাট অঙ্কের টাকা পেলাম আর একটা পরিকল্পনা নিলাম, সেটা আমরা নেব না।

বৈশ্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, করোনার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞার কারণে প্রতিটি দেশে জ্বালানি সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এ কারণে জ্বালানির দাম বাড়ায় অস্থিরতা বেড়েছে। সে জন্য এই মুহূর্তে করণীয় কী, তা আমাদের ঠিক করতে হবে।

দেশকে গড়ে তুলতে হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ এবং উৎপাদন বাড়ানোকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধিটা সব থেকে প্রয়োজন। এখনকার যুগে আমি মনে করি সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। একদিকে কোভিড-১৯ মহামারির যে অভিঘাত, সেই সঙ্গে সঙ্গে এসেছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। তার সঙ্গে হলো আমেরিকা প্রদত্ত স্যাংশান এবং কাউন্টার স্যাংশান। ইউরোপের দেয়া স্যাংশান, যার ফলে আজকে প্রত্যেকটা জিনিস যেগুলো আমাদের আমদানি করতে হয়, সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, এটা শুধু বাংলাদেশ না, উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। আমি জানি, উন্নত দেশগুলোর অবস্থা, এমনকি আমেরিকা, ইউরোপ, ইংল্যান্ডসহ প্রত্যেকটা দেশ এখন অর্থনৈতিক মন্দার কবলে। বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না, খাদ্যের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে, সেখানে সব জায়গায় রেশনিং করে দেয়া। এমন একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি।

তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে আমাদের কী করণীয়, আমি বহু আগে থেকে বলে যাচ্ছি, এক ইঞ্চি জমি যেন খালি না থাকে। কারণ আমাদের খাদ্য আমাদের উৎপাদন করতে হবে। খাদ্য আমাদের প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য আমার ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন দরকার। আমাদের দেশের মানুষের খাদ্যের নিরাপত্তা, পুষ্টির নিরাপত্তা, সেগুলো নিশ্চিত করতে হবে, এটা আমাদের নিজেদের করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জুডিশিয়াল সার্ভিসে কখনো আবেদন করতে পারত না পাকিস্তান আমলে। জাতির পিতা সেই পথ খুলে দেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরপরই পাকিস্তানি আমলের পদ্ধতি পরিবর্তন করে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস রিঅরগানাইজেশন কমিটি গঠন করে দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রের উপযোগী প্রশাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি, যারা এই নবীন অফিসার, তাদের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। এজন অফিসার একটা এলাকায় যখন কাজ করে, ওই এলাকার সার্বিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখার একটা সুযোগ আছে। অনেকে এসে বলবে, এটা-ওটা চাই, এখানে এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে। ওভাবে হবে না। সঠিক পরিকল্প নিয়ে এগোতে হবে। তাহলে আমরা সঠিকভাবে উন্নতি করতে পারব। আমি মনে করি আমাদের নবী অফিসাররা সেভাব ব্যবস্থা নেবেন। আপনাদের সামনের দিনগুলো আরও সম্ভাবনাময় হোক, সুন্দর হোক, উজ্জ্বল হোক, সফল হোক, সেই কামনা করি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় ‘১২৪, ১২৫ ও ১২৬তম আইন ও প্রশাসন কোর্স সূচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, বিসিএস প্রশাসন একাডেমিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োজিত সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।