মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কয়লা সংকটে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট ৫ দিন ধরে বন্ধ কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর দেশের ৫ বিভাগসহ ১১ অঞ্চলে তাপদাহ ফের ক্ষমতায় আসতে পারেন হাসিনা ও মোদি: দ্য ইকনোমিস্ট নির্বাচনের আগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই যুক্তরাষ্ট্রের সাথে টানাপড়েন হলে আলোচনায় সমাধান: আইনমন্ত্রী সরকারের সুর নরম হয়েছে: ফখরুল ভাঙছে মেয়েদের সাফজয়ী দল আফগান সিরিজের প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত, নেই রিয়াদ মাগুরায় অশ্লীল ভিডিও ধারণ ও জিম্মি করে মুক্তিপণ দাবী করা চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২ নারী মাদারগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতার মা’র জানাজায় মির্জা আজম মহিপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাকে হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন শ্রীপুরে আ.লীগের সদস্য নবায়ন ও সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন  গলাচিপায় প্রবীণ শিক্ষকের মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক ঝিকরগাছায় বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত

চিত্রনায়িকা শিমু হত্যা, সাক্ষ্য দিলেন ম্যাজিস্ট্রেট

চিত্রনায়িকা শিমু হত্যা, সাক্ষ্য দিলেন ম্যাজিস্ট্রেট

বিনোদন ডেস্ক: চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যার ঘটনায় করা মামলার তার স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও তার বন্ধু এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন ম্যাজিস্ট্রেট মিশকাত শুকরানা। এই ম্যাজিস্ট্রেটই মামলার আসামি শিমুর স্বামীর বন্ধু ফরহাদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন।

আজ মঙ্গলবার (২৩ মে) ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষ্য শেষে আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৯ জুলাই দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৯ নভেম্বর শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এদিন দুই আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

২০২২ সালের ১৭ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ থেকে অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওইদিন রাতে তার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরদিন ১৮ জানুয়ারি কেরাণীগঞ্জ মডেল থানায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু এসএম ফরহাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন শিমুর ভাই হারুনুর রশীদ। ২০ জানুয়ারি মামলার প্রধান দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরাণীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম উভয়ের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। পরে ১৮ সেপ্টেম্বর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাজিব হাসান মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে দুই আসামির উপস্থিতিতে অভিযোগ গ্রহণ করেন।

স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার বাসায় থাকতেন শিমু। গত ১৬ জানুয়ারি সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তার মোবাইলফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় রাতেই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। পরদিন (১৭ জানুয়ারি) কেরাণীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে আলিয়াপুর এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে শিমুর বস্তাবন্দি খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *