বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ১০:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে বাস মালিকদের গালাগাল করে উপজেলা ও ইউপি চেয়ারম্যান লাঞ্ছিত গাজীপুরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীকে আটক দীর্ঘ ১ যুগ পর নাজিরপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা  ভর্তি পরীক্ষায় জিনিয়ার সাফল্য : পড়তে চান আইন বিষয়ে বাংলাদেশকে ৩০০ মিলিয়ন ডেনিশ ক্রোন দেবে ডেনমার্ক ‘বিদেশিরা নয়, জনগণই ক্ষমতায় বসাতে পারে’ গরমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস বন্ধ বৃহস্পতিবার সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুল শিক্ষার্থী অসুস্থ অর্থনীতি কিছুটা চাপের মধ্যে আছে : পরিকল্পনামন্ত্রী ‘প্রস্তাবিত বাজেট আমলাতান্ত্রিক’ নির্বাচনে কেউ অনিয়ম করলে কঠোর ব্যবস্থা: সিইসি সংলাপেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমুর বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত: তথ্যমন্ত্রী সংলাপ নিয়ে বিএনপির সংশয় জনগণ এখন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা করে : রিজভী

খালেদা জিয়ার খনি দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২০ মার্চ

খালেদা জিয়ার খনি দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২০ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ১০ আসামির বিরুদ্ধে আগামী ২০ মার্চ অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) মামলাটির অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আসামিপক্ষের আইনজীবী নতুন সময়ের আবেদন করেন।

পরে কেরানীগঞ্জ কারাগারের নবনির্মিত ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আকতারুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন।

এদিন মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আসামির পক্ষে তার আইনজীবীরা সময়ের আবেদন করেন।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় মোট আসামি ছিলেন ১৩ জন। এরমধ্যে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। অন্য আসামি ব্যারিস্টার আমিনুল হক ২০১৯ সালের ২১ এপ্রিল মারা যান।

বর্তমানে খালেদা জিয়া ছাড়াও এ মামলার অন্য ৯ আসামি হলেন- সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রো বাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান এবং সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন।

২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ আসামির বিরুদ্ধে দুদক উপ-পরিচালক মো. আবুল কাসেম ফকির অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসির সঙ্গে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *