ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কয়লা সংকটে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট ৫ দিন ধরে বন্ধ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৯:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
// কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি //   
কয়লা সংকটে পাঁচদিন ধরে বন্ধ রয়েছে পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট। বর্তমানে যে পরিমাণ কয়লা মজুদ আছে তা দিয়ে দ্বিতীয় ইউনিট চলবে আগামী ৩ জুন পর্যন্ত। ডলার সংকটে কয়লার ৩শ’ ৯০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে না পারায় সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।
কেন্দ্রটির কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়,  চিন ও বাংলাদেশের যৌথ বিনিয়োগে ২০২০ সালে পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে। কেন্দ্রটি চালানোর জন্য কয়লা কিনতে ঋণ দিয়ে আসছে চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি)। এপ্রিল পর্যন্ত কয়লার ৩শ’ ৯০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সিএমসি। এতে কেন্দ্রটির ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তবে সরকার ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। এতে নতুন করে কয়লা আমদানি শুরু হলেও কয়লা আসতে সময় সময় লাগবে আরও ২৫ দিন । তাই
৪ জুন থেকে বন্ধ থাকবে এ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের পুরো বিদ্যুৎ উৎপাদন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

কয়লা সংকটে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট ৫ দিন ধরে বন্ধ

আপডেট সময় : ১০:৪৯:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩
// কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি //   
কয়লা সংকটে পাঁচদিন ধরে বন্ধ রয়েছে পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট। বর্তমানে যে পরিমাণ কয়লা মজুদ আছে তা দিয়ে দ্বিতীয় ইউনিট চলবে আগামী ৩ জুন পর্যন্ত। ডলার সংকটে কয়লার ৩শ’ ৯০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে না পারায় সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।
কেন্দ্রটির কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়,  চিন ও বাংলাদেশের যৌথ বিনিয়োগে ২০২০ সালে পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে। কেন্দ্রটি চালানোর জন্য কয়লা কিনতে ঋণ দিয়ে আসছে চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি)। এপ্রিল পর্যন্ত কয়লার ৩শ’ ৯০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সিএমসি। এতে কেন্দ্রটির ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তবে সরকার ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। এতে নতুন করে কয়লা আমদানি শুরু হলেও কয়লা আসতে সময় সময় লাগবে আরও ২৫ দিন । তাই
৪ জুন থেকে বন্ধ থাকবে এ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের পুরো বিদ্যুৎ উৎপাদন।