শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিশুদের স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে-ধর্ম প্রতিমন্ত্রী নেছারাবাদের গুয়ারেখা ইউপি উপ-নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন ফারজানা সংলাপের আশার প্রদীপ এখনও নেভেনি: কাদের রাসিক নির্বাচনে ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী জনির প্রচার মিছিলে জনতার ঢল নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বরফ কল চালু : বন্ধ করলো নৌ-পুলিশ কোরবানি ঈদ সামনে পাবনা-সিরাজগঞ্জে ভেজাল ভুসি ও ওষুধের রমরমা ব্যবসা রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প :২ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকার যন্ত্রাংশসহ ৪ চোর আটক  মীরসরাইয়ে লোকালয় থেকে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার তালায় কনের পিতাকে জরিমানা, পালিয়েছে বর! শাহজাদপুরে প্রফেসর ডা.এমএ মতিন ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ‘সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের সেরা হবে’ বিএনপির সঙ্গে সংলাপের প্রয়োজন নেই: তথ্যমন্ত্রী সরকার জোর করে ক্ষমতায় টিকে আছে : মির্জা ফখরুল পদযাত্রা কর্মসূচির রুট ঘোষণা করেছে বিএনপি ট্রাক-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৪

একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চাইলেন জয়

একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চাইলেন জয়

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি ঘাতকদের হত্যাকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ দিবস হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

শনিবার (২৫শে মার্চ) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতের গণহত্যা নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন জয়। ভিডিওর ক্যাপশনে এ দাবি জানান প্রধানমন্ত্রীর ছেলে।

তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত এই গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, কারণ তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন বাদে সব পরাশক্তিই ছিল পাকিস্তানি হত্যাকারীদের পক্ষে।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক শাসনের কবল থেকে মুক্তি চেয়েছিল বাঙালি জাতি, তাদের স্বপ্ন ছিল নিজেদের মতো সুন্দর জীবন যাপন করা। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকরা ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘুমন্ত বাঙালির ওপর ২৫শে মার্চের কাল রাতে। ইয়াহিয়া খান আর বিশ্বস্ত কসাই টিক্কা খানকে দায়িত্ব দেন বাঙালি জাতিকে নিধন করার, তারা এর নাম দেয় ‘অপারেশন সার্চলাইট’। এই এক রাতেই তারা শুধু ঢাকা শহরে ৭ হাজারের ওপর মানুষকে মেরে ফেলে।

মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে বাংলাদেশের ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়, আর পাকিস্তানি ঘাতকদের কাছে সম্ভ্রম হারান ২ লাখের বেশি মা-বোন। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লাখ মানুষ তখন হারিয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধের ওই ৯ মাসেই। ভারতে শরণার্থী হয় প্রায় ১ কোটি মানুষ। অথচ আজ পর্যন্ত এই গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, কারণ তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন বাদে সব পরাশক্তিই ছিল পাকিস্তানি হত্যাকারীদের পক্ষে।

সজীব ওয়াজেদ জয় লেখেন, ‘তাই আজ আমরা দাবি জানাই, পাকিস্তানি ঘাতকদের হত্যাকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হোক। স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য আত্মত্যাগকারী সব মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা মায়ের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *