ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘আলেশা মার্ট’ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৪০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
চেক ডিজঅনার মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার এবং প্রতিষ্ঠানটির এক পরিচালকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীরের আদালত এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

চলতি বছর সেপ্টেম্বরে মো. আবুল বাশার নামে এক গ্রাহক বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত আসামিদের হাজির হতে সমন জারি করেন। তবে সমন জারির পরও আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, মামলার বাদী আলেশা মার্টের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে বাজাজ মোটরসাইকেল কিনতে অর্ডার দেন। কিন্তু অর্ডার করা মোটরসাইকেল দিতে ব্যর্থ হন আসামিরা। পরে বাদীকে তিনি টাকার পরিবর্তে এক লাখ আঠারো হাজার টাকার একটি চেক দেন। ওই চেক নগদায়নের জন্য বাদীর নিজ ব্যাংক হিসাবে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। এরপর আসামির প্রতি লিগ্যাল নোটিশ ইস্যু করা সত্ত্বেও টাকা না পাওয়ায় বাদী এই মামলা করেন।

বাদী আরো জানান, তিনি একজন ছাত্র ও চাকরিপ্রার্থী। চলাচলের সুবিধার জন্য ধার করা টাকায় তিনি মোটরসাইকেল কিনতে টাকা দেন। টাকা বা মোটরসাইকেল দিয়ে দিলে আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনও অভিযোগ থাকবে না।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

‘আলেশা মার্ট’ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

আপডেট সময় : ১০:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
চেক ডিজঅনার মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার এবং প্রতিষ্ঠানটির এক পরিচালকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীরের আদালত এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

চলতি বছর সেপ্টেম্বরে মো. আবুল বাশার নামে এক গ্রাহক বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত আসামিদের হাজির হতে সমন জারি করেন। তবে সমন জারির পরও আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, মামলার বাদী আলেশা মার্টের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে বাজাজ মোটরসাইকেল কিনতে অর্ডার দেন। কিন্তু অর্ডার করা মোটরসাইকেল দিতে ব্যর্থ হন আসামিরা। পরে বাদীকে তিনি টাকার পরিবর্তে এক লাখ আঠারো হাজার টাকার একটি চেক দেন। ওই চেক নগদায়নের জন্য বাদীর নিজ ব্যাংক হিসাবে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। এরপর আসামির প্রতি লিগ্যাল নোটিশ ইস্যু করা সত্ত্বেও টাকা না পাওয়ায় বাদী এই মামলা করেন।

বাদী আরো জানান, তিনি একজন ছাত্র ও চাকরিপ্রার্থী। চলাচলের সুবিধার জন্য ধার করা টাকায় তিনি মোটরসাইকেল কিনতে টাকা দেন। টাকা বা মোটরসাইকেল দিয়ে দিলে আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনও অভিযোগ থাকবে না।