ঢাকা ০১:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

আমি বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার : বাঁধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৫১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিনোদন ডেস্ক : 
‘রেহানা মরিয়ম নূর’, ‘খুফিয়া’, ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’-এমনই বেশ কিছু জনপ্রিয় সিনেমা-সিরিজের প্রধান চরিত্রে কাজ করেছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। এই মুহূর্তে তিনি শুধু বাংলাদেশ নয় ভারতেও বেশ জনপ্রিয়। তবে এই অভিনেত্রীর জীবন খুব একটা রঙিন ছিল না। শ্বশুরবাড়িতে চূড়ান্ত অত্যাচারিত হতে হয়েছিল তাকে।

বিয়ের পর জোর করে বাঁধনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করতেন স্বামী। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী এমনটাই জানান। তিনি বলেন, আমার প্রাক্তন শ্বশুরবাড়ির লোকজন পড়াশোনা করতে দিত না। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ পুরো ছিন্ন করে দিতে বাধ্য করে।

তিনি আরো বলেন, আমি মেনে নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, এই ভাবেই হয়তো থাকতে হয়। অনেকেই উপদেশ দিয়েছিলেন, এই সব সমস্যার সমাধান হল বাচ্চা। কিন্তু কাউকে বোঝাতে পারিনি, আমি বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার।

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাঁধনের ছবি মনোনীত হওয়ার পর থেকেই ইন্ডাস্ট্রিতে তার দাম আকাশছোঁয়া। কিন্তু শুরুটা এমন ছিল না। তাই সেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। সব অশান্তি আর ঝামেলা অবসান করে নিজের পড়াশোনাও শেষ করেন বাঁধন। বর্তমানে মেয়েকে নিয়ে এখন বাঁধনের শান্তির সংসার। বেশ ভালোই আছেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আমি বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার : বাঁধন

আপডেট সময় : ১২:০৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : 
‘রেহানা মরিয়ম নূর’, ‘খুফিয়া’, ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’-এমনই বেশ কিছু জনপ্রিয় সিনেমা-সিরিজের প্রধান চরিত্রে কাজ করেছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। এই মুহূর্তে তিনি শুধু বাংলাদেশ নয় ভারতেও বেশ জনপ্রিয়। তবে এই অভিনেত্রীর জীবন খুব একটা রঙিন ছিল না। শ্বশুরবাড়িতে চূড়ান্ত অত্যাচারিত হতে হয়েছিল তাকে।

বিয়ের পর জোর করে বাঁধনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করতেন স্বামী। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী এমনটাই জানান। তিনি বলেন, আমার প্রাক্তন শ্বশুরবাড়ির লোকজন পড়াশোনা করতে দিত না। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ পুরো ছিন্ন করে দিতে বাধ্য করে।

তিনি আরো বলেন, আমি মেনে নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, এই ভাবেই হয়তো থাকতে হয়। অনেকেই উপদেশ দিয়েছিলেন, এই সব সমস্যার সমাধান হল বাচ্চা। কিন্তু কাউকে বোঝাতে পারিনি, আমি বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার।

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাঁধনের ছবি মনোনীত হওয়ার পর থেকেই ইন্ডাস্ট্রিতে তার দাম আকাশছোঁয়া। কিন্তু শুরুটা এমন ছিল না। তাই সেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। সব অশান্তি আর ঝামেলা অবসান করে নিজের পড়াশোনাও শেষ করেন বাঁধন। বর্তমানে মেয়েকে নিয়ে এখন বাঁধনের শান্তির সংসার। বেশ ভালোই আছেন তিনি।